Suspend

সাসপেন্ড হলেন এসটিএফের এক সাব-ইনস্পেক্টর

শনিবার বিকেলে তিলজলা থানার পুলিশ এবং গুন্ডা দমন শাখার অফিসারেরা পূর্ব মেদিনীপুরের দিঘা থেকে অপহৃতকে উদ্ধার করেন এবং চার জনকে গ্রেফতার করেন। পরে ধরা পড়ে আরও এক জন।

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৩ অগস্ট ২০২৩ ০৫:৩৫
Share:
An image of Kolkata Police

—প্রতিনিধিত্বমূলক ছবি।

রাজ্য পুলিশের এসটিএফের এক সাব-ইনস্পেক্টরকে সাসপেন্ড করা হল। এসটিএফের দাবি, অভ্যন্তরীণ কারণে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, তিলজলায় ব্যবসায়ী অপহরণ-কাণ্ডে যোগসাজশের অভিযোগে মঙ্গলবার ওই অফিসারকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল লালবাজার। যদিও ওই ঘটনার সঙ্গে অফিসারের সাসপেন্ড হওয়ার যোগসূত্র নেই বলে এসটিএফের কর্তারা বুধবার দাবি করেছেন।

গত শুক্রবার রাতে তিলজলা থানা এলাকার বাইপাসের একটি রেস্তরাঁর সামনে থেকে মুর্শিদাবাদের ফরাক্কার বাসিন্দা রাজমুল শেখকে জোর করে গাড়িতে তুলে নিয়ে যান কয়েক জন যুবক। অপহরণকারীরা মুক্তিপণ বাবদ ৩০ লক্ষ টাকা দাবি করেন। শনিবার বিকেলে তিলজলা থানার পুলিশ এবং গুন্ডা দমন শাখার অফিসারেরা পূর্ব মেদিনীপুরের দিঘা থেকে অপহৃতকে উদ্ধার করেন এবং চার জনকে গ্রেফতার করেন। পরে ধরা পড়ে আরও এক জন।

পুলিশ জানায়, ধৃত আলকাস খান অপহরণের মূল পান্ডা। ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করার জন্য তিনিই প্রায় সওয়া কোটি টাকা দিয়েছিলেন অপহৃতকে। অভিযোগ, সেই টাকা অপহৃত বিনিয়োগ করেননি। ফেরতও দেননি। লালবাজার জানিয়েছে, অভিযুক্তদের মোবাইলের সূত্র ধরেই ওই অফিসারের নাম উঠে আসে। তদন্তে জানা গিয়েছে, অপহরণে তাঁর যোগসাজশ রয়েছে। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তবে অভিযুক্তদের সঙ্গে ওই অফিসারের কী সম্পর্ক এবং অপহরণে তাঁর কী ভূমিকা ছিল, তা নিয়ে লালবাজারের কোনও কর্তা কিছু বলতে চাননি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন

এটি একটি প্রিমিয়াম খবর…

  • প্রতিদিন ২০০’রও বেশি এমন প্রিমিয়াম খবর

  • সঙ্গে আনন্দবাজার পত্রিকার ই -পেপার পড়ার সুযোগ

  • সময়মতো পড়ুন, ‘সেভ আর্টিকল-এ ক্লিক করে

সাবস্ক্রাইব করুন