জিআই কর্তৃপক্ষের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে: রসগোল্লার বয়স খুব বেশি হলে ১৫০ বছর। বাগবাজারের নবীন দাশ বা ফুলিয়ার হারাধন ময়রাদের হাতে তার শ্রীবৃদ্ধি।
ইতিহাস বলছে আধুনিক রসগোল্লা ১৮৬৮ সালে বাগবাজার নিবাসী নবীনচন্দ্র দাশ প্রথম তৈরি করেছিলেন।
১৯৮৭ সালে প্রকাশিত ইতিহাসবিদ প্রণব রায়ের লেখা ‘বাংলার খাবার’ বইটিতে ভিন্ন মত রসগোল্লার প্রস্তুত করা নিয়ে। সেখানে বলা হয়েছে যে, ১৮৬৬ সালে কলকাতার ব্রজ ময়রা রসগোল্লা তৈরি করেছিলেন।
ইতিহাস অনুযায়ী ১৮৫৭ সালে সিপাহী বিদ্রোহের সময়ও রসগোল্লা নামক মিষ্টিটির অস্তিত্ব ছিল না।
অন্য একটি মতে নদিয়ার দিকেও রসগোল্লার শ্রীবৃদ্ধি ঘটে।
শোনা যায়, পর্তুগিজদের কাছ থেকে দুধ থেকে ছানার খাবার প্রস্তুত করার পদ্ধতি শিখে এই মিষ্টি প্রস্তুত করা হয়।
১৯৩০-এর দশক থেকেই বাগবাজারের নবীন দাশের পুত্র কেসি দাশ-এর সংস্থার তরফে রসগোল্লা টিন-বন্দি করার প্রযুক্তি রপ্ত করা হয়।