খেলার টুকরো খবর

ডিউস বলের পিচ হয়েছে মাঠে। রুপোলি পদার্র অভিনেতাদের এনে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের মাধ্যমে সেই পিচের উদ্বোধন করল হুগলির মানকুণ্ডু স্পোর্টিং ক্লাব। গত বৃহস্পতিবার, বড়দিনের দুপুরে ক্লাবের মাঠে সেই ক্রিকেটে মুখোমুখি হল বেঙ্গল টাইগার্স এবং চন্দননগর একাদশ। বেঙ্গল টাইগার্সের হয়ে মাঠে নামেন যিশু সেনগুপ্ত-সহ বাংলা সিরিয়ালের একঝাঁক অভিনেতা। ব্যাট হাতে যিশুর লড়াই সত্ত্বেও তাঁরা অবশ্য স্থানীয় দলের সঙ্গে লড়াইয়ে এঁটে উঠতে পারেননি।

Advertisement
শেষ আপডেট: ৩০ ডিসেম্বর ২০১৪ ০৩:৩৬
Share:

যিশুর ভাল ব্যাটিং সত্ত্বেও হারল বেঙ্গল টাইগার্স

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

ডিউস বলের পিচ হয়েছে মাঠে। রুপোলি পদার্র অভিনেতাদের এনে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের মাধ্যমে সেই পিচের উদ্বোধন করল হুগলির মানকুণ্ডু স্পোর্টিং ক্লাব। গত বৃহস্পতিবার, বড়দিনের দুপুরে ক্লাবের মাঠে সেই ক্রিকেটে মুখোমুখি হল বেঙ্গল টাইগার্স এবং চন্দননগর একাদশ। বেঙ্গল টাইগার্সের হয়ে মাঠে নামেন যিশু সেনগুপ্ত-সহ বাংলা সিরিয়ালের একঝাঁক অভিনেতা। ব্যাট হাতে যিশুর লড়াই সত্ত্বেও তাঁরা অবশ্য স্থানীয় দলের সঙ্গে লড়াইয়ে এঁটে উঠতে পারেননি। চন্দননগর ৪৪ রানে জয়ী হয়। প্রথমে ব্যাট করে চন্দননগর একাদশ নির্ধারিত ২০ ওভারে সাত উইকেটে ১৮৮ রান তোলে। দলের হয়ে অনুপ সমাদ্দার ২৩ বলে ৪৬ রান করেন। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ম্যাচের ২ বল বাকি থাকতেই ১৪৪ রানে অল-আউট হয়ে যায় বেঙ্গল টাইগার্স। ২৪ বলে ৪১ রানের চোখ ধাঁধানো চমত্‌কার ইনিংস খেলেন যিশু। মাঠে উপস্থিত দর্শক টি-টোয়েন্টির মজা পুরোদমে উপভোগ করেন বলে জানান মানকুণ্ডু স্পোর্টিংয়ের কর্তা অভীক খাঁ। মাঠে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল সাংসদ রত্না দে নাগ, রাজ্যের পরিষদীয় সচিব তপন দাশগুপ্ত, চন্দননগর স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অসীমচন্দ্র খাঁ প্রমুখ।

Advertisement

নকআউট ফুটবলে জয়ী জামালপুর লোকো বর্ধমান

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

ম্যাচের একটি মুহূর্ত। ছবি: মোহন দাস।

তারকেশ্বরের মুক্তারপুর তরুণ সঙ্ঘের পরিচালনায় আট দলের নক আউট ফুটবল প্রতিযোগিতায় জিতল জামালপুর লোকো বর্ধমান। রবিবার মুক্তারপুর ফুটবল ময়দানে আয়োজিত চূড়ান্ত পর্যায়ের খেলায় তারা ৪-০ গোলে বরাহনগর স্পোর্টিং ক্লাবকে পরাজিত করে। গোলগুলি করেন দুর্গা মান্ডি ২টি, সোমনাথ মান্ডি এবং রঘু মুর্মু। টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন হন দুর্গা মান্ডি। জয়ী দলকে পাঁচকড়ি পাল স্মৃতি কাপ-সহ ৮ হাজার টাকা এবং বিজিত দলকে পঞ্চানন বালি-মৃত্যুঞ্জয় বালি স্মৃতি কাপ সহ ৫ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হয়। খেলায় উপস্থিত ছিলেন ইস্টবেঙ্গলের প্রাক্তন খেলোয়াড় রঞ্জন ভট্টাচার্য। প্রতিযোগিতাটি এ বছর ২৫ বছর পা দিল বলে জানান ক্লাব সম্পাদক দেবব্রত আদক।

গোহালপোতায় নকআউট ফুটবলে জিতল মাকড়দহ

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

—নিজস্ব চিত্র।

শেখ গোলাম নবি মেমোরিয়াল চ্যালেঞ্জ সিলভার ট্রফি নকআউট ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হল রবিবার জগত্‌বল্লভপুরের গোহালপোতা হাসপাতাল মাঠে। জাগরী সঙ্ঘের উদ্যোগে আয়োজিত এই টুনার্মেন্টে হাওড়া ও হুগলির ১৬টি দল অংশগ্রহণ করেছে। এ দিন প্রথম খেলায় মুখোমুখি হয় মাকড়দহ ইউনিয়ন ক্লাব ও বড়গাছিয়া মেডিক্যাল। ম্যাচে ৩-১ গোলে জয়ী হয় মাকড়দহ ইউনিয়ন ম্যান অব দ্য ম্যাচ হন মাকড়দহের রাহুল জয়সওয়াল। খেলা পরিচালনা করেন পল্লব মান্না। প্রতিযোগিতার ফাইনাল হবে আগামী ১৫ জানুয়ারি।

ফাইনালে পাঁশকুড়া ও উলুবেড়িয়া ক্রিকেট ক্লাব

নিজস্ব সংবাদদাতা • কলকাতা

বাগনানের সামতার নবারুণ ক্লাব আয়োজিত ‘সেন অ্যান্ড শা ইন্টারন্যাশনাল নক-আউট ক্রিকেটের ফাইনালে উঠল পাঁশকুড়া ক্রিকেট ক্লাব এবং উলুবেড়িয়া ক্রিকেট ক্লাব। আগামী ১১ জানুয়ারি ফাইনাল হবে পানিত্রাস হাইস্কুল মাঠে। গত ৭ ডিসেম্বর থেকে ১৬ দলের এই প্রতিযোগিতার দু’টি সেমিফাইনাল হয় গত রবিবার। প্রথম খেলায় পাঁশকুড়া ক্রিকেট ক্লাব মুখোমুখি হয় বাগুইআটি ক্রিকেট ক্লাবের। পাঁশকুড়া বাগুইআটিকে ৪৮ রানে হারায়। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে পাঁশকুড়া নির্ধারিত ১২ ওভারে সাত উইকেটে ১৫০ রান করে। বাগুইআটি ১১ ওভার ৪ বলে ১০১ রানে সব উইকেট হারায়। ম্যান অব দ্য ম্যাচ পাঁশকুড়ার পাভেল। তাঁর রান ৫১। দ্বিতীয় ম্যচে উলুবেড়িয়া ক্রিকেট ক্লাব ডুমুরজলা ক্রিকেট ক্লাবকে ৩ উইকেটে হারায়। প্রথমে ব্যাট করে ডুমুরজলা ১২ ওভারে সাত উইকেটে ১২৭ রান তোলে। উলুবেড়িয়া ১১ ওভারেই সাত উইকেট হারিয়ে জয়ের রান তুলে নেয়। ম্যান অব দ্য ম্যাচ হন উলুবেড়িয়ার সানি। ফাইনালের দিন খেলা ছাড়াও নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। বিশেষ আকর্ষণ লেজার-শো। থাকছে চিয়ার লিডার।

স্কুলক্রীড়া

নিজস্ব সংবাদদাতা • পাঁচলা

সম্প্রতি জওহর নবোদয় কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হয়ে গেল পাঁচলার গঙ্গাধরপুরে স্কুলের প্রাঙ্গণে। দু’দিনের এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় স্কুলের ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করে। উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাব্রতী সন্তোষ দাস। মোট ৮৬ টি বিভাগে প্রতিযোগিতা হয়।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement