চন্দননগরে যাত্রী আবাস হবে: মন্ত্রী

শুধু চন্দননগরই নয়, মন্ত্রী এ দিন হুগলি জেলার বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রের হাল সরেজমিনে ঘুরে দেখ‌েন। পর্যটনের প্রসারের জন্য বিভিন্ন জায়গার পরিকাঠামো ঢেলে সাজা নিয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনার কথাও শোনান।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

চুঁচুড়া শেষ আপডেট: ০৮ নভেম্বর ২০১৮ ১২:১১
Share:

জগদ্ধাত্রী পুজোর বিসর্জনের শোভাযাত্রাকে এ বার কার্নিভালের রূপ দিতে চলেছে রাজ্য সরকার। কিন্তু এ শহরে পর্যটকদের থাকা তেমন জায়গা নেই। তাই বুধবার এ শহরে এসে একটি অতিথিশালা তৈরির আশ্বাস দিয়ে গেলেন পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব।

Advertisement

মন্ত্রী চন্দননগরের ওয়ান্ডারল্যান্ড পার্ক, নিউ দিঘা পর্যটনকেন্দ্র-সহ কয়েকটি পার্ক ঘুরে দেখেন। তিনি জানান, ঐতিহ্যের শহর হলেও চন্দন‌নগরে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের থাকার জন্য অতিথিশালার অভাব রয়েছে। বিশেষত জগদ্ধাত্রী পুজোর সময় বহু পর্যটক এ শহরে আসেন। সে জন্য পর্যটন দফতরের উদ্যোগে ওয়ান্ডারল্যান্ড পার্কের ভিতর ২২ কাটা জমিতে একটি যাত্রী-আবাস তৈরি করা হবে। মোট ৩১টি ঘর থাকবে এখানে। শীঘ্রই কাজ শুরু হবে।

শুধু চন্দননগরই নয়, মন্ত্রী এ দিন হুগলি জেলার বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রের হাল সরেজমিনে ঘুরে দেখ‌েন। পর্যটনের প্রসারের জন্য বিভিন্ন জায়গার পরিকাঠামো ঢেলে সাজা নিয়ে বিভিন্ন পরিকল্পনার কথাও শোনান। শ্রীরামপুরে ড্যানিশ ট্যাভার্ন, সেন্ট ওলাভ গির্জা, টাউন স্কোয়্যার, গভর্নমেন্ট কম্পাউন্ড ঘুরে দেখেন মন্ত্রী। ট্যাভার্ন এবং সেন্ট ওলাভ গির্জার সংস্কার কাজ দেখে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা যায় তাঁকে। মাহেশের জগন্নাথ মন্দিরও ঘুরে দেখেন। তাঁর সঙ্গে ছি‌লেন বিধায়ক সুদীপ্ত রায়, প্রবীর ঘোষাল এবং জেলা প্রশাসন ও পুরসভার কর্তারা। সন্ধ্যায় ফুরফুরা শরিফ এবং আঁটপুর মঠে যান পর্যটন মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘জেলার বিভিন্ন জায়গায় অনেক কাজের পরিকল্পনা রয়েছে। বিভিন্ন দফতরের সঙ্গে সমন্বয়ে সব কাজই করা হবে।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement