টুকরো খবর

লুকিং গ্লাস ভাঙাকে কেন্দ্র করে হলদিয়াগামী ছ’টি পাথর বোঝাই লরি আটকে চালকদের মারধর এবং কেবিনে ঢুকে লুঠপাটের অভিযোগ উঠল আরামবাগের দুই লরিচালক এবং তাদের সঙ্গীদের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার সকালে আরামবাগের পল্লিশ্রী এলাকার ঘটনা। আহত লরি চালকদের মধ্যে তিন জনকে আরামবাগ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।

Advertisement
শেষ আপডেট: ০৭ নভেম্বর ২০১৪ ০০:৪৬
Share:

আরামবাগে মারধরে আহত ৬ লরিচালক

Advertisement

লুকিং গ্লাস ভাঙাকে কেন্দ্র করে হলদিয়াগামী ছ’টি পাথর বোঝাই লরি আটকে চালকদের মারধর এবং কেবিনে ঢুকে লুঠপাটের অভিযোগ উঠল আরামবাগের দুই লরিচালক এবং তাদের সঙ্গীদের বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার সকালে আরামবাগের পল্লিশ্রী এলাকার ঘটনা। আহত লরি চালকদের মধ্যে তিন জনকে আরামবাগ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। বাকি তিন জনের প্রাথমিক চিকিৎসা হয়। পুলিশ জানায়, অভিযুক্ত লরি-চালকেরা পলাতক। তাদের লরির নম্বর পাওয়া গিয়েছে। সেই সূত্র ধরে ধরার চেষ্টা চলছে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, ওই ছ’টি লরি বর্ধমানের দিক থেকে আসছিল। বর্ধমানের উচালনের কাছে সামনের অন্য দু’টি লরিকে ‘ওভারটেক’ করতে গিয়ে হলদিয়াগামী একটি লরির সংঘর্ষ হয়। সামনের একটি লরির লুকিং গ্লাস ভাঙে। সেখানে দু’তরফের বচসা হয়। হলদিয়াগামী একটি লরির চালক ফয়জুল মল্লিক বলেন, “আমরা ক্ষতিপূরণ দিতে চেয়েছিলাম। ওরা আপত্তি করলে আমাদের একটি লুকিং গ্লাস খুলে দেওয়ারও প্রস্তাব দিয়েছিলাম। ওরা নেয়নি। আমাদের অনুসরণ করে এসে পল্লিশ্রীতে গাড়ি থেকে নামিয়ে মারধর করল।”

Advertisement

বিজেপির পতাকা খোলায় উত্তেজনা

রাস উৎসবের চত্বর থেকে বিজেপি-র দলীয় পতাকা খুলে দেওয়া নিয়ে বুধবার রাতে গোঘাটের শ্যামবল্লভপুর গ্রামে উত্তেজনা ছড়ায়। তৃণমূলের দুষ্কৃতীরাই ওই পতাকা খুলেছে, এই অভিযোগে বিজেপি কর্মী-সমর্থকেরা তৃণমূল সমর্থকদের তাড়া করে। ঘটনাস্থলে পুলিশ যায়। পরে গ্রামবাসীর মধ্যস্থতায় ঠিক হয় কোনও দলেরই দলীয় পতাকা রাস উৎসব চত্বরে থাকবে না। গ্রামবাসীরা তৃণমূলের দলীয় পতাকাগুলিও খুলে দেন। গোঘাটের বিজেপি নেতা চিন্ময় মল্লিক বলেন, “তৃণমূল আমাদের দলীয় পতাকা খুলে দিয়েছিল। গ্রামবাসীরা উচিত শিক্ষা দিল।” তৃণমূল নেতা প্রদীপ রায় বলেন, “এই ঘটনায় আমাদের দলের কেউ যুক্ত নয়।”

বাসের নীচে মৃত্যু

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক মোটরবাইক আরোহীর। বৃহস্পতিবার বিকেলে দুর্ঘটনাটি ঘটে আরামবাগের পারুলে। পুলিশ জানায়, মৃতের নাম সনৎ ঘোষ (৪০)। বাড়ি পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনা থানার ধান্যগাছি গ্রামে।

সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

আমতা: বড়মহড়া শিবতলা প্রাঙ্গণেবণমহনা যুব সঙ্ঘের উদ্যোগে সম্প্রতি আয়োজন করা হয়েছিল বিজয়া সম্মিলনীর।
প্রদীর জ্বালিয়ে সঙ্গীতের মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। পুরুলিয়ার ছৌ নৃত্য, ইলেকট্রিক পুতুল নাচ, কঙ্কাল নৃত্য এবং
সমবেত নৃত্যানুষ্ঠানের মাধ্যমে গোটা অনুষ্ঠানটি উপভোগ্য হয়ে উঠেছিল। উপস্থিত ছিলেন পাঁচলার প্রাক্তন বিধায়ক সন্তোষ দাস।


বাগনান: ধানসিঁড়ি পত্রিকার উদ্যোগে সম্প্রতি খালোড়ের আপনজন ভবনে হয়ে গেল বিজয়া সম্মিলনী।
গান দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনার পর আবৃত্তি, স্বরচিত কবিতা পাঠ, গল্প-কবিতা নিয়ে আলোচনাক পর্বটি মনোজ্ঞ হয়ে উঠেছিল।


জগৎবল্লভপুর: বড়গাছিয়া আমরা সবাই ক্লাবের উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও প্রতিযোগিতা হয়ে গেল গত ২ নভেম্বর।
নাচ, গান, আবৃত্তি ও নৃত্যনাট্য দিয়ে সাজানো হয়েছিল অনুষ্ঠান। অঙ্কন ও নৃত্য প্রতিযোগিতায় যোগ দিয়েছিল ১৫০ জন প্রতিযোগী।


আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement