sound crackers

Kali Puja 2021: তাণ্ডব কমলেও হাওড়ায় ফাটল শব্দবাজি

রাত ৮টা থেকে শব্দের তাণ্ডব কিছুটা বাড়লেও গত বছরের তুলনায় তা অনেকটাই কম ছিল বলে জানিয়েছেন বাসিন্দাদের একটি বড় অংশ।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

হাওড়া শেষ আপডেট: ০৫ নভেম্বর ২০২১ ০৫:৪০
Share:

প্রতীকী ছবি।

আদালতের নির্দেশ ছিল। ছিল পুলিশি নজরদারিও। তা সত্ত্বেও হাওড়ায় বৃহস্পতিবার, কালীপুজোর রাতে ঠেকানো গেল না শব্দবাজির দাপট। সন্ধ্যা থেকে মাঝেমধ্যেই বাজির শব্দে কেঁপে উঠেছে হাওড়ার বেশ কিছু এলাকা। রাত ৮টা থেকে শব্দের তাণ্ডব কিছুটা বাড়লেও গত বছরের তুলনায় তা অনেকটাই কম ছিল বলে জানিয়েছেন বাসিন্দাদের একটি বড় অংশ। হাওড়া সিটি পুলিশ দাবি করেছে, অভিযোগ পেলেই তারা দ্রুত ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।

Advertisement

এ দিন অন্ধকার হতেই মধ্য হাওড়া জুড়ে বাজির তাণ্ডব শুরু হয়। শিবপুর, চ্যাটার্জিহাট, পঞ্চাননতলায় রাত পর্যন্ত চলেছে বাজির দাপট। লিলুয়ার চামরাইল, বেলুড় ও বালিতেও ফেটেছে শব্দবাজি। তবে উত্তর হাওড়ায় বাজির তাণ্ডব তুলনায় কম ছিল। গত বছর করোনা পরিস্থিতির মধ্যে হাওড়ায় যে হারে শব্দবাজি ফেটেছিল, এ বার সেই তুলনায় অনেকটাই কম ফেটেছে। শব্দবাজি রুখতে তৎপর ছিল পুলিশও। হাওড়া পুলিশ কমিশনারেট এলাকার তিনটি ডিভিশনে এ দিন সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত টহল দিয়েছে পুলিশের বিশেষ বাহিনী। পুলিশ জানিয়েছে, উত্তর, মধ্য ও দক্ষিণ ডিভিশনের বিভিন্ন থানা এলাকায় এক জন করে সাব-ইনস্পেক্টরের নেতৃত্বে গঠিত চার জন পুলিশকর্মীর ছোট ছোট দল ওই টহলদারিতে নেমেছিল। পাশাপাশি, এ দিন পুজো মণ্ডপের সামনে মহিলাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পুলিশের ‘শক্তি বাহিনী’র সদস্যদেরও টহল দিতে দেখা গিয়েছে। এ ছাড়া, শহরের বিভিন্ন এলাকায় নিষিদ্ধ বাজি বিক্রি বা ফাটানো হচ্ছে কি না, তা দেখতে প্রতিটি থানার টহলদার ভ্যানও রাস্তায় নেমেছিল। কিন্তু এত সব সত্ত্বেও নিষিদ্ধ শব্দবাজি রোখা যায়নি।

হাওড়া সিটি পুলিশের ডিসি (সদর) দ্যুতিমান ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশবাহিনী শহর জুড়ে মূলত শব্দবাজি ফাটানো হচ্ছে কি না, তা দেখতেই নজরদারি চালায়। এ ছাড়া, শহরের বহুতলগুলির উপরেও নজর রেখেছিল পুলিশ, যাতে সেখানে কেউ শব্দবাজি ফাটালেই খবর পৌঁছে যায়।’’

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

আদালতের নির্দেশ ছিল। ছিল পুলিশি নজরদারিও। তা সত্ত্বেও হাওড়ায় বৃহস্পতিবার, কালীপুজোর রাতে ঠেকানো গেল না শব্দবাজির দাপট। সন্ধ্যা থেকে মাঝেমধ্যেই বাজির শব্দে কেঁপে উঠেছে হাওড়ার বেশ কিছু এলাকা। রাত ৮টা থেকে শব্দের তাণ্ডব কিছুটা বাড়লেও গত বছরের তুলনায় তা অনেকটাই কম ছিল বলে জানিয়েছেন বাসিন্দাদের একটি বড় অংশ। হাওড়া সিটি পুলিশ দাবি করেছে, অভিযোগ পেলেই তারা দ্রুত ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে।

এ দিন অন্ধকার হতেই মধ্য হাওড়া জুড়ে বাজির তাণ্ডব শুরু হয়। শিবপুর, চ্যাটার্জিহাট, পঞ্চাননতলায় রাত পর্যন্ত চলেছে বাজির দাপট। লিলুয়ার চামরাইল, বেলুড় ও বালিতেও ফেটেছে শব্দবাজি। তবে উত্তর হাওড়ায় বাজির তাণ্ডব তুলনায় কম ছিল। গত বছর করোনা পরিস্থিতির মধ্যে হাওড়ায় যে হারে শব্দবাজি ফেটেছিল, এ বার সেই তুলনায় অনেকটাই কম ফেটেছে। শব্দবাজি রুখতে তৎপর ছিল পুলিশও। হাওড়া পুলিশ কমিশনারেট এলাকার তিনটি ডিভিশনে এ দিন সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত টহল দিয়েছে পুলিশের বিশেষ বাহিনী। পুলিশ জানিয়েছে, উত্তর, মধ্য ও দক্ষিণ ডিভিশনের বিভিন্ন থানা এলাকায় এক জন করে সাব-ইনস্পেক্টরের নেতৃত্বে গঠিত চার জন পুলিশকর্মীর ছোট ছোট দল ওই টহলদারিতে নেমেছিল। পাশাপাশি, এ দিন পুজো মণ্ডপের সামনে মহিলাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পুলিশের ‘শক্তি বাহিনী’র সদস্যদেরও টহল দিতে দেখা গিয়েছে। এ ছাড়া, শহরের বিভিন্ন এলাকায় নিষিদ্ধ বাজি বিক্রি বা ফাটানো হচ্ছে কি না, তা দেখতে প্রতিটি থানার টহলদার ভ্যানও রাস্তায় নেমেছিল। কিন্তু এত সব সত্ত্বেও নিষিদ্ধ শব্দবাজি রোখা যায়নি।

হাওড়া সিটি পুলিশের ডিসি (সদর) দ্যুতিমান ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশবাহিনী শহর জুড়ে মূলত শব্দবাজি ফাটানো হচ্ছে কি না, তা দেখতেই নজরদারি চালায়। এ ছাড়া, শহরের বহুতলগুলির উপরেও নজর রেখেছিল পুলিশ, যাতে সেখানে কেউ শব্দবাজি ফাটালেই খবর পৌঁছে যায়।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement