শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। —ফাইল চিত্র।
মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ। এ বারের পরীক্ষায় বার বার সমাজমাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উঠেছে। তার পিছনে ঝাড়খণ্ডের জামতাড়া গ্যাং থাকতে পারে বলে সোমবার অভিযোগ করলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। প্রধানত অনলাইনে প্রতারণা করার জন্য কুখ্যাত এই গ্যাং। জামতাড়ায় বসে একসময়ে ওই প্রতারণা চালানো হত বলে পুলিশের দাবি।
এ দিন ব্রাত্য জানান, পুলিশ তদন্ত করছে। কোনও কোচিং সেন্টার যদি এই কাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত থাকে তাকেও বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছেন ব্রাত্য। সরকার এবং মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে কালিমালিপ্ত করতে প্রশ্ন ফাঁসের চেষ্টা হয়েছিল বলে ব্রাত্যের দাবি। পর্ষদ সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় জানান, এ বার পরীক্ষাকেন্দ্রে যে ৩৬টি মোবাইল পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে পাওয়া গিয়েছে, তাদের পরীক্ষা বাতিল হয়েছে। তাদের মধ্যে ২৩ জনই মালদহ জেলার। কলকাতার চার জন।
মাধ্যমিকের প্রশ্ন নিয়ে আর্থিক তছরুপের যে অভিযোগ উঠেছে, তার জবাবে পরিসংখ্যান দিয়ে রামানুজ বলেন, “পরীক্ষার খরচ বাড়েনি। অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে।”