দর্শকেরা দেখতে পান ভারতীয় জাদুঘরের মাত্র ৬-৭ শতাংশ সংগ্রহ। বাকি সংগ্রহ সেখানকার ভাঁড়ারে থাকে তালাবন্দি হয়ে। অভিযানের দ্বিতীয় দিনে সেখানেই ঢুকে গেল সিবিআই। ভাঁড়ারের সংগ্রহের কোনও তালিকা আছে কি না, সুরক্ষা যথেষ্ট কি না— প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে সবই খতিয়ে দেখে তারা। জাদুঘর সূত্রের খবর, গ্যালারিতে সিসি ক্যামেরা থাকলেও ভাঁড়ারে নজর-ক্যামেরা নেই। ফলে সেখান থেকে কোনও সামগ্রী পাচার হয়ে যাওয়াটা খুবই সহজ। সিবিআই অফিসারেরা সেখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা খুঁটিয়ে পরীক্ষা করেন। নিখোঁজ কর্মী সুনীল উপাধ্যায়ের ঘরও ঘুরে দেখেন তাঁরা। মূলত সেখানকার কিয়স্কগুলির খোঁজখবর নিতেই এসেছে সিবিআই। কিন্তু নথিপত্রে যে-হিসেব দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে ১০টি কিয়স্কের হদিস মিলছে না।