Behala Classical Festival

শাস্ত্রীয় সঙ্গীতজ্ঞদের নিয়ে মহা সমারোহে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ‘বেহালা ক্ল্যাসিক্যাল ফেস্টিভ্যাল’

১১ থেকে ১৪ জানুয়ারি চার দিন ব্যাপী অনুষ্ঠানের প্রত্যেক দিনই ছিল ভীষণ জমজমাট। বিগত বছরগুলিতেও অত্যন্ত প্রশংসিত হয়েছিল এই ‘বেহালা ক্ল্যাসিক্যাল ফেস্টিভ্যাল’।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক

শেষ আপডেট: ১৭ জানুয়ারি ২০২৪ ১৫:৫৯
Share:

‘বেহালা ক্ল্যাসিক্যাল ফেস্টিভ্যাল’

প্রায় এক যুগ পার করে ফেলল বেহালা সাংস্কৃতিক সম্মিলনীর উদ্যোগে আয়োজিত ‘বেহালা ক্লাসিক্যাল ফেস্টিভ্যাল’। গত ১১ থেকে ১৪ জানুয়ারি চার দিন ব্যাপী অনুষ্ঠানের প্রত্যেক দিনই ছিল ভীষণ জমজমাট। বিগত বছরগুলিতেও অত্যন্ত প্রশংসিত হয়েছিল এই ‘বেহালা ক্লাসিক্যাল ফেস্টিভ্যাল’। এ বছরও তার অন্যথা হয়নি। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ছিলেন রাসবিহারী কেন্দ্রের বিধায়ক তথা মেয়র পারিষদ দেবাশীষ কুমার, বেহালা পূর্বের তৃণমূল বিধায়ক রত্না চট্টোপাধ্যায়-সহ আরও বিশিষ্ট জনেরা।

Advertisement

চার দিন ব্যাপী এই শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের আসরে অনুষ্ঠান করেছেন মোট ৩২ জন বিখ্যাত ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতজ্ঞ। ‘বেহালা ক্লাসিক্যাল ফেস্টিভ্যাল’-এর মঞ্চে ছিলেন পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তী থেকে শুরু করে অশ্বিনী ভিড়ে-দেশপাণ্ডে, পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তীর কন্যা কৌশিকী চক্রবর্তী, সন্তুরে পণ্ডিত তরুণ ভট্টাচার্য, সারেঙ্গীতে ওস্তাদ আল্লারাখা কালাওয়ান্ত, তবলায় পণ্ডিত বিক্রম ঘোষ-সহ আরও অনেকে। সঞ্চালনায় ছিলেন দেবাশীষ বসু, অলোক রায় ঘটক, সুপর্ণা গঙ্গোপাধ্যায়, জয়িতা গোস্বামী এবং তনুকা চৌধুরী।

বেহালা অঞ্চলে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের এই অনুষ্ঠান বেশ ভালই সাড়া ফেলেছে বলে দাবি আয়োজক থেকে দর্শক সকলেরই। প্রতি বছরই এই শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের মঞ্চে বিশিষ্ট কোনও ব্যক্তিত্বকে সম্মান জানানো হয়। এ বছরে সম্মাননা জানানো হয়েছে পণ্ডিত ফাল্গুনী মিত্রকে। এ ছাড়াও এ দিন আরও এক বিশিষ্ট মানুষকে সম্বর্ধনা জানানো হয়। তিনি নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়। সব মিলিয়ে এই উৎসবের মরসুমে দারুণ ভাবে অতিবাহিত হল শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের এই অনন্য অনুষ্ঠান ‘বেহালা ক্লাসিক্যাল ফেস্টিভ্যাল’।

Advertisement

অনুষ্ঠানের ডিজিটাল মিডিয়া পার্টনার আনন্দবাজার অনলাইন।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement