মানকরের পালপাড়ায় উপস্বাস্থ্যকেন্দ্রের পাশের রাস্তাটির একাংশ পুকুরের তলায়। গোটা রাস্তাটিই তলিয়ে যেতে পারে। পুকুরপাড় বাঁধানো দরকার।
প্রশান্ত দত্ত মানকর
প্রধান: পঞ্চায়েতের কাছে পুকুরপাড় বাঁধানোর প্রয়োজনীয় অর্থ নেই। তহবিল চেয়ে বিভিন্ন জায়গায় দরবার করেছি।
পঞ্চায়েতে ১১টি প্রাথমিক স্কুল রয়েছে। কিন্তু বেশ কিছু স্কুলের সীমানা পাঁচিল কবে হবে? পাঁচিল না থাকায় পড়ুয়ারা রাস্তায় চলে আসে। দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
জুয়েলি বাগচি রায় মানকর কলোনি
প্রধান: একশো দিনের কাজের মাধ্যমে বেশ কয়েকটি স্কুলের সীমানা পাঁচিল তৈরি করা হয়েছে। যেগুলি বাকি আছে, সেগুলিও করা হবে।
মানকরের রাস্তায় কোনও পথবাতি নেই। রাতে যাতায়াতে সমস্যা হয়। নিরাপত্তাও প্রশ্নের মুখে।
জয়তী দত্ত মধ্য মানকর
প্রধান: সাংসদ তহবিলের টাকায় কয়েকটি রাস্তায় সৌরবাতি বসানো হয়েছে। বাকি রাস্তাগুলির ক্ষেত্রেও দ্রুত পদক্ষেপ করা হবে।
বেশ কয়েকমাস ধরে মানকর পঞ্চায়েতে একশো দিনের প্রকল্পে কাজ মিলছে না। এর জেরে সমস্যায় পড়ছেন বাসিন্দারা।
সাদ্দাম মল্লিক মাড়ো
প্রধান: নতুন অর্থবর্ষে কাজের জন্য বেশকিছু প্রকল্প পাঠানো আছে। অনুমোদন মিললে কাজ শুরু হবে।
মানকরে কয়েকটি জায়গায় জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর পানীয় জলের ব্যবস্থা করেছে। কিন্তু এখনও বেশ কয়েকটি এলাকায় জল সংযোগ নেই। ফলে গরমের শুরু থেকেই ব্যাপক জল সমস্যা দেখা যায়।
উর্মিলা পাত্র মানকর কলোনি
প্রধান: ওই সব এলাকায় বেশ কয়েকটি নলকূপ বসানো হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরে দরবারও করা হয়েছে।
এলাকায় একটিমাত্র খেলার মাঠ রয়েছে। সেটির পরিকাঠামো উন্নয়ন দরকার।
সৌতম বাউরি রাইপুর
প্রধান: মাঠের চারপাশে বেড়া দেওয়া ও বৃক্ষরোপণের কাজ শেষ হয়েছে। আরও বেশকিছু পরিকাঠামো তৈরির পরিকল্পনা নেওয়া হবে।
গোটা পঞ্চায়েত এলাকায় বেশ কয়েকটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের নিজস্ব ভবন নেই। কারও বাড়িতে অথবা ক্লাবে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রগুলি চালাতে হচ্ছে।
জগন্নাথ গোস্বামী মাড়ো
প্রধান: অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের ভবন তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। দ্রুত সব ক’টি কেন্দ্রেরই ভবন তৈরি হয়ে যাবে।
এলাকার বহু জমিতে সেচের জল না মেলায় চাষে সমস্যা হচ্ছে। সাবমার্সিবল পাম্প বসানো হলে সমস্যা মিটবে।
রঞ্জিত লোহার লোহারপাড়া
প্রধান: সমস্যার বিষয়ে সেচ দফতরের আধিকারিকদের জানানো হয়েছে। তাঁরা সাবমার্সিবল পাম্প বসানোর আশ্বাস দিয়েছেন।
মানকরের মাড়ো, নতুনগ্রাম-সহ বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুতের খুঁটি বসানো হয়নি। ফলে বিদ্যুৎ সংযোগে সমস্যা হচ্ছে।
শেখ আমির হোসেন নতুনগ্রাম
প্রধান: কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। দ্রুত খুঁটি পুঁতে সংযোগ দেওয়া হবে।
মানকর থেকে মাড়ো, কোটা হয়ে কাঁকসায় যাতায়াতে পরিবহণের ব্যবস্থা নেই। ফলে পায়ে হেঁটে বা সাইকেলে করে যাতায়াত
করতে হয়।
লাল্টু দত্ত মাড়ো
প্রধান: বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে যাত্রী পরিবহণের ব্যবস্থা করার চেষ্টা করা হচ্ছে।