Holi

আবিরের চাহিদা ভাল, দাবি বিক্রেতাদের

কালনা শহর ও আশপাশের এলাকায় দু’দিন ধরে দোল উৎসব চলে। ব্যবসায়ীরা জানান, তিন, চার দিন আগে থেকেই দোকান খুলেছেন তাঁরা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০৬ মার্চ ২০২৩ ০৯:৩৫
Share:
Shopkeeper at Kalna selling holi items

বাহারি রং নিয়ে। নিজস্ব চিত্র

সাউন্ড বক্সে দোলের গান বাজতে শুরু করেছে রবিবার থেকেই। শহরের রাস্তায় আলপনা, বসন্তবরণের অনুষ্ঠান শুরু করেছে। দোল উৎসবে সাজো সাজো রব কালনা জুড়ে। তার সঙ্গে রাস্তার ধারে অস্থায়ী দোকানে আবির, পিচকিরি, রঙিন টুপি উৎসবে জুড়েছে আনন্দ। ব্যবসায়ীদের দাবি, আবির, রঙের ভাল চাহিদা রয়েছে এ বছর।

Advertisement

কালনা শহর ও আশপাশের এলাকায় দু’দিন ধরে দোল উৎসব চলে। ব্যবসায়ীরা জানান, তিন, চার দিন আগে থেকেই দোকান খুলেছেন তাঁরা। গ্রামাঞ্চলে মুদি দোকানেও বিকোচ্ছে রঙের সরঞ্জাম। রবিবার শহর ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি দোকানেই ক্রেতাদের ভিড়। এর সঙ্গে অনেকে কিনছেন পরচুল, মুখোশও। ব্যবসায়ীদের দাবি, গত দু’বছর করোনার ভয়ে রঙ মাখা, ভিড়ে যাওয়া, ছোঁয়া থেকে দূরে থাকছিলেন অনেকে। এ বার সেই ভয় নেই। আবির, রঙের দাম পাঁচ থেকে সাত শতাংশ বাড়লেও ক্রেতার অভাব নেই, দাবি তাঁদের।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, ভেষজ রং প্রতি ১০০ গ্রাম ১৫ থেকে ৪৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। আর সাধারন আবিরের ১০ কেজি বস্তার দাম রয়েছে ১২৫০ টাকা। এ ছাড়াও বেলুনের প্যাকেট ১০ থেকে ২০ টাকা, মুখোশ ১০ থেকে ৩৫০ টাকা, টুপি ২০ থেকে ১৪০ টাকা, পিচকারি ১৫ থেকে ৩৫০ টাকায় বিকোচ্ছে। চড়কতলার ব্যবসায়ী মৃত্যুঞ্জয় বাগ বলেন, ‘‘খরিদ্দার পেতে অসুবিধা হচ্ছে না। উৎসবের দু’দিন আগেই বেশির ভাগ জিনিসপত্র বিক্রি হয়ে গিয়েছে।’’ আর এক ব্যবসায়ী জয়দীপ সাহা বলেন, ‘‘আবির এবং বিভিন্ন রঙের পাশাপাশি পিচকারি, বেলুনের চাহিদা আছে।’’

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement