Viral video

viral: কেন চড় মেরেছিলেন? আসল কারণ জানিয়ে টুইট করলেন পাকিস্তানের সেই মহিলা সাংবাদিক

একটি ভাইরাল ভিডিয়োয় দেখা যায় পাকিস্তানের এক সাংবাদিক চড় মারছেন এক কিশোরকে। তবে কেন চড় মারলেন, তা ভিডিয়ো দেখে বোঝা যায়নি।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ১৪ জুলাই ২০২২ ১৮:০৪
Share:

ছবি: টুইটার থেকে নেওয়া

নাম মায়রা হাসমি। পাকিস্তানের এই মহিলা সাংবাদিক আচমকাই খবরে এসেছিলেন একটি ভাইরাল ভিডিয়োর দৌলতে। ইদের দিন পাকিস্তানের সকাল কেমন কাটছে ভিডিয়ো ক্যামোরায় তার রিপোর্ট দিচ্ছিলেন সাংবাদিক। যে ভিডিয়োটি ভাইরাল হয়, তাতে দেখা যাচ্ছে, ক্যামেরায় খবর বলা শেষ করেই তিনি সপাটে একটি চড় মারছেন পাশে দাঁড়ানো এক কিশোরের গালে। ভিডিয়োটি সেখানেই শেষ হয়ে যায়। ফলে অজানা থেকে যায় চড় মারার কারণ। পাক মহিলা সাংবাদিকের চড় নিয়ে চলতে থাকে জল্পনা। কেউ সাংবাদিকের প্রশংসা করেন, কেউ চড়ের কারণ জানতে চান, কেউ প্রশ্ন তোলেন ওই কিশোর কি সাংবাদিকের সঙ্গে কোনও অভব্যতা করছিল? আবার অনেকেই সাংবাদিকের অধিকারের প্রশ্ন তুলে নিন্দেও করেন। বৃহস্পতিবার এই সব জল্পনার অবসান ঘটালেন মায়রা। টুইট করে জানালেন কেন সেদিন চড় মেরেছিলেন ওই কিশোরকে।

Advertisement

গত রবিবার ইদের সকালে ঘটনাটি ঘটে। মায়রা জানিয়েছেন, তিনি ছেলেটিকে যে কারণে চড় মেরেছেন তার সঙ্গে তাঁর কোনও স্বার্থ জড়িত ছিল না। টুইটারে তিনি লিখেছেন, ‘এই ছেলেটি আমাকে নয়। একটি পরিবারকে বিরক্ত করছিল।’ মায়রা ওই পরিবারটির সদস্যদের সাক্ষাৎকার নিচ্ছিলেন। তিনি লিখেছেন, ‘সাক্ষাৎকারের সময় ওরা অভব্যতা শুরু করে। পরিবারটিকে হেনস্তা করছিল ওরা। ওদের আচরণে বিব্রতবোধ করছিল পরিবারটি। তাই আর কোনও সুযোগ দিইনি।’

পাক সাংবাদিকের এই টুইটটিও ভাইরাল হয়েছে। মায়রার ব্যখ্যা শুনে অনেকেই তাঁকে সমর্থন করেছেন। তবে এ বারও বিতর্ক এড়াতে পারেননি তিনি। টুইটারের একাংশ জানতে চেয়েছে, মায়রার দাবি সত্যি কি না, তা কী করে বোঝা যাবে। তিনি তো শুধু নিজের চড় মারার ভিডিয়োটিই শেয়ার করেছেন। ছেলেগুলি যখন ওই পরিবারকে হেনস্তা করছিল তার ভিডিয়ো কেন দেননি তিনি।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement