রেসিপ্রোক্যাল টারিফ। অর্থাৎ পারস্পরিক শুল্ক। সোজা করে বললে, ইট ছুড়লে জবাবে পাটকেল নীতি। ভারত যেমন আমেরিকায় তৈরি হার্লে ডেভিডসন মোটরবাইক দেশের বাজারে বিক্রি করতে ৭০ শতাংশ শুল্ক চাপিয়ে থাকে। আমেরিকার কৃষিপণ্যে ১০০ শতাংশ শুল্ক চাপিয়ে থাকে ভারত। আমেরিকার চালের উপর জাপান ৭০০ শতাংশ শুল্ক চাপিয়ে থাকে। এ’বার পাল্টা পঞ্চাশটি দেশের উপর শুল্ক চাপানোর ঘোষণা। যাকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলছেন,লিবারেশন ডে বা স্বাধীনতা দিবস। আমেরিকার নতুন শুল্কনীতি ঘোষণার পরেই ভারতীয় শেয়ার বাজারে পতন দেখা যায়। এর সুদূরপ্রসারী কোনও প্রভাব কি অর্থনীতির উপর পড়বে?