প্রতিবেদন: সুদীপ্তা, সম্পাদনা: বিজন
হাই কোর্টের নির্দেশ রয়েছে, ‘গ্রিন জ়োনে’ শব্দবাজি ফাটান যাবে না এবং শুধুমাত্র রাত আটটা থেকে দশটা পর্যন্তই অনুমোদিত সবুজ বাজি পোড়ানো যাবে। আদতে কালীপুজোর সন্ধ্যা বা রাতের ছবিটি ছিল অন্য রকম। প্রায় ভোররাত পর্যন্ত চলে শব্দবাজির দাপট। কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের পরিসংখ্যানেই দেখা যাচ্ছে যে শব্দদানবের তাণ্ডব থেকে ছাড় পায়নি হাসপাতাল চত্বরও। পরিবেশপ্রেমী নাগরিকদের সংগঠন ‘সবুজ মঞ্চ’ জানাচ্ছে, তাঁদের প্রচার করা হেল্পলাইনে নিষিদ্ধ শব্দবাজি ফাটানোর অভিযোগ জানিয়ে সারা রাত অসংখ্য ফোন এসেছে। কেন আইন থাকা সত্ত্বেও শব্দবাজি ফাটান নিয়ন্ত্রণ করা গেল না? এর দায় কার? প্রশ্ন তুললেন পরিবেশবিদেরা।