বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে দীর্ঘ কয়েক যুগ আগে। কিন্তু বয়স যত বাড়ছে, এক অজানা ভয় চেপে বসছে মনে। বিপদআপদ বা অসুখবিসুখ হলে কী হবে! সেই ভাবনা থেকেই একজন সঙ্গী খুঁজছিলেন ৬৮ বছরের আশাবরী কুলকার্নি। একটি সংগঠনের মাধ্যমে আশাবরীর দেখা হয় সমবয়সী বিপত্নীক অনিল ইয়ার্ডির সঙ্গে। প্রথমে কিছু দিন গল্পগুজব। তার পর একসঙ্গে সিনেমা, থিয়েটার। দশ মাস আলাপ-পর্ব শেষে চার হাত এক হয় আশাবরী-অনিলের। গুজরাতের ‘দ্য অনুবাঁধ ফাউন্ডেশন’ নামে একটি সংগঠন গত ২৫ বছর ধরে সেই কাজই করে চলেছে। বয়স্কদের জন্য তারা বেছে নেওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে জীবনসঙ্গী বা সঙ্গিনী। এ যাবৎ ৩০০ জন বয়স্ক মানুষকে সফল ভাবে সংসারী করে তুলতে পেরেছে গুজরাতের সংগঠনটি।