প্রতিবেদন: তীর্থঙ্কর
সেপ্টেম্বর মাসে স্বামী হারিয়েছেন নবনীতা। বাবাকে হারিয়েছে রৌনক। এখন তাদের অস্থায়ী ঠিকানা হোটেল। দুর্গাপাতুরি লেনের পরে এ বার মদন দত্ত লেন। শুক্রবার ভোর রাত থেকে ওই এলাকার একাধিক বাড়িতে ফাটল দেখা যায়। মেট্রোর কাজের জন্য ফের সমস্যায় পড়তে হল স্থানীয়দের।
এলাকার অন্তত দশটি বাড়িতে ফাটল দেখা গিয়েছে এবং এরই মধ্যে একটি বাড়ি রৌনকদের। ফাটলের খবর পাওয়ার মাত্রই মা ও ছেলেকে এক কাপড়ে বাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে আসতে হয়। মাস দুয়েক আগেই বাবা মারা যান রৌনকের বাবা। স্বামীহারা হন নবনীতা বড়ুয়া। সামনে রৌনকের পরীক্ষা, নিয়ে আসতে পারেনি সব বই খাতা। কেমন অবস্থায় রয়েছে দু’জনে, কবেই বা ফিরবে বাড়ি সেটা এখন দেখার।