প্রতিবেদন: সুদীপ্তা, সম্পাদনা: অসীম
ঠাকুর্দা, বাবার পরে ছেলে— গোটা বংশই ‘শিউলি’। পাড়ার সকলের একই পেশা। শীত এলেই শিউলিদের খোঁজ পরে। খেজুর গাছে হাঁড়ি বেঁধে রসের জোগান দেন এঁরাই। সেই রস জ্বাল দিয়ে তৈরি হয় নলেন গুড়। পরিশ্রমসাধ্য কাজ, মাস তিনেকের পেশা। লাভের পরিমাণ সামান্যই। কিন্তু আবদুল হালিম নস্করের মতো শিউলিরা বাপ-দাদার পেশা ছাড়তে চান না। “এ আমাদের নেশার মতো,” বলছেন আবদুল। তবে সরকারি সাহায্য পেলে বেঁচে যেত এ পেশা, মত দক্ষিণ ২৪ পরগনার বহরুর লস্করপাড়ার শিউলিদের।