মিসবা-উল-হক: ইতিহাস পাল্টে দিতে নিজেদের সেরাটা দেব। জানি না, কেন বিশ্বকাপে পাকিস্তান এত দিন এই ম্যাচটা জেতেনি! হয়তো স্পেশ্যাল ম্যাচের চাপ সামলাতে পারেনি। আমরা যে জন্য কোনও চাপই নিচ্ছি না!
শাহিদ আফ্রিদি: আমি নিশ্চিত এ বার এই ম্যাচ আমরাই জিতব। কারণ, টিমের প্রত্যেক সদস্য ইতিহাসের চাকা ঘোরাতে মুখিয়ে আছে। ভারতকে হারিয়ে টুর্নামেন্টের শুরুতেই আমরা ফোর্থ গিয়ারে চড়তে চাই।
ইউনিস খান: বিশ্বকাপটা ভারত ম্যাচ দিয়ে শুরু হওয়ায় ভালই হচ্ছে আমাদের। ম্যাচটা জিতব আর আমাদের বিশ্বকাপ অভিযানের শুরুটাও আদর্শ হবে।
মহম্মদ ইরফান: ভারতের বিরুদ্ধে আগে ভাল করেছি। সেই আত্মবিশ্বাসে এ বারও করে দেখাব। আমার হাইটের (৭ ফুট ১ ইঞ্চি) মতোই আমার কাছে দলের প্রত্যাশা। জানি, সেটা মেটাতে আমাকে বল হাতে কী করতে হবে!
শোয়েব মকসুদ: টিমে আমি নতুন হলেও ম্যাচটার গুরুত্ব ভালই জানি। রবিবার আমার সেঞ্চুরিতে পাকিস্তান জিতলে সেটা আমার কাছে সোনায় সোহাগা হবে। আর সেটাই করতে চাই।
সোহেল খান: সামনে যে ব্যাটসম্যানই থাকুক, সে দিন আমার লক্ষ্য হবে তাকে তাড়াতাড়ি আউট করা। সেই ব্যাটসম্যান কত নামী দেখব না। আর এটা বিরাটকে মাথায় রেখেই বলছি।
ওয়াহাব রিয়াজ: আগের বিশ্বকাপের ম্যাচটার মতোই পাঁচ উইকেট এ বারও নিতে চাই। সঙ্গে লক্ষ্য থাকবে, দিনের শেষে জয়ী দলের সদস্য হিসেবে মাঠ ছাড়ার। যেটা মোহালিতে পারিনি।
ওয়াকার ইউনিস: রবিবার সকালে সম্পূর্ণ ইতিবাচক মন নিয়ে ঘুম থেকে উঠব। আর সেই মেজাজেই অ্যাডিলেড ওভালে রাত পর্যন্ত থাকব। কোচ হিসেবে দলের সবাইকেও বলব আমার মতো করতে। আর বলব নিজেদের সেরাটা দাও মাঠে। মনে হয় তা হলে আমরাই জিতব।