সব কিছু ঠিকঠাক চললে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহেই হয়তো শুরু হয়ে যাবে রঞ্জি ট্রফি। বিসিসিআই সূত্রে তেমনই খবর। সিএবি-তেও খবর এসে পৌঁছেছে যে ৮ অক্টোবরের মধ্যেই রঞ্জির প্রথম রাউন্ড শেষ করে ফেলতে চায় বোর্ড।
বাংলা দলের রঞ্জি প্রস্তুতির রূপরেখাও প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছে সিএবি। সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে মনোজ তিওয়ারিদের প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার কথা মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে। সম্ভবত কলকাতাতেই হবে সেই ম্যাচ। যা খবর, রঞ্জির দল নিয়েই আসবে মুম্বই। তার আগে সাইয়ে ফিটনেস শিবিরও করবেন বাংলার ক্রিকেটাররা।
এর মধ্যে আবার ভিশন ২০২০-র জোড়া শিবিরও হওয়ার কথা শহরে। যেখানে ভিভিএস লক্ষ্মণ ও মুথাইয়া মুরলীধরনরা থাকবেন। বাংলার ক্রিকেটারদের সেই শিবিরগুলোতেও থাকার কথা। সব মিলিয়ে সারা মাস জুড়েই বাংলার রঞ্জি প্রস্তুতি চলবে। কিন্তু বর্ষাই প্রস্তুতিতে বাধ সাধতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ইন্ডোর প্র্যাকটিস করার ব্যবস্থা এখনও উন্নত হয়ে ওঠেনি ইডেনে। তাই বৃষ্টিতে প্রস্তুতি ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বিচারপতি লোঢা কমিশনের সুপারিশ, রঞ্জিতে দেশের প্রায় সব রাজ্যেরই দল নামানোর কথা। কিন্তু এ বার রঞ্জিতে সম্ভবত তা হচ্ছে না। জুনিয়র স্তরে তা করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির এক সম্মিলিত দল নামানোর পরামর্শও দিয়েছে লোঢা কমিশন। অনুর্ধ ১৯-এ সেটা হতে পারে বলে বোর্ড সূত্রের খবর। যার জন্য এ বার ঘরোয়া জুনিয়র ক্রিকেট শুরু হতেও দেরি হচ্ছে। তবে সিনিয়রদের সূচি কয়েক দিনের মধ্যেই প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছে বোর্ড।
কোচ অরিন্দম: বেহালার বড়িশা স্পোর্টিং ক্লাবের প্লেয়ার ও কোচ হলেন প্রাক্তন বাংলা ওপেনার অরিন্দম দাস। গত বছর তিনি ত্রিপুরার হয়ে খেলেছেন। চৌত্রিশ বছর বয়সি ডান হাতি ব্যাটসম্যানের বড়িশাকে কোচিং করানোর কথা এ দিন ঘোষণা করা হয়।