দেবজিতের জন্য জমাট ডিফেন্স

গোল করলেই হয় না, গোল খাওয়াও আটকাতে হয়। ডার্বিতে দুর্গ সামলানোর রসদ দুই প্রধানের কার কেমন, খুঁজে দেখলেন সুব্রত ভট্টাচার্যগোল করলেই হয় না, গোল খাওয়াও আটকাতে হয়। ডার্বিতে দুর্গ সামলানোর রসদ দুই প্রধানের কার কেমন, খুঁজে দেখলেন সুব্রত ভট্টাচার্য

Advertisement
শেষ আপডেট: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০৩:৩৬
Share:

সেভ

Advertisement

• মোহনবাগানের গোলকিপার এখন আত্মবিশ্বাসে ভরপুর। দেবজিতের উচ্চতা কম হতে পারে। কিন্তু রিফ্লেক্স নিয়ে কোনও প্রশ্ন নেই। কঠিন কঠিন পরিস্থিতিতে গোল বাঁচিয়ে দিতে পারে। ৮/১০

• ইস্টবেঙ্গলের রেহনেশ খুব ক্ষিপ্র। গ্রিপিও খুব ভাল। সেট পিস পরিস্থিতিতে মাথা ঠান্ডা রাখে। কিন্তু দেবজিতের মতো ধারাবাহিকতা নেই। ৭/১০

Advertisement

ক্লিয়ারেন্স

• মোহনবাগান ডিফেন্স অনেক বেশি সতর্ক ক্লিয়ারেন্স করে। আনাসদের অনুমানক্ষমতাও খুব ভাল।৮/১০

• ইস্টবেঙ্গল ডিফেন্স অনেক বেশি নো ননসেন্স। দ্রুত ক্লিয়ার করে। কিন্তু মাঝে মাঝে ক্লিয়ারেন্সের টাইমিংয়ে সমস্যা হয়। বিশেষ করে বুকেনিয়ার।৭/১০

কভারিং

• মোহনবাগান ডিফেন্ডারদের টার্নিংয়ে একটু সমস্যা আছে। গতি থাকতে পারে কিন্তু শক্তিটা কম। বিপক্ষে ফিজিকাল প্লেয়ার থাকলে সমস্যা হয়।৭/১০

• ইস্টবেঙ্গল ডিফেন্স অনেক বেশি শক্তিশালী। ট্র্যাডিশনাল সেই টাইট মার্কিংয়ে খেলতে ভালবাসে। গুরবিন্দর হোক বা বুকেনিয়া, শক্তি দিয়ে খেলে। ৮/১০

ওভারল্যাপ

• মোহনবাগান ফুলব্যাকদের গতি আছে। ট্র্যাক ব্যাকও করতে পারে দ্রুত। প্রীতম কোটাল যেমন। ক্রমাগত উপরনীচ করে। আক্রমণেও সাহায্য করে। শুভাশিস বসু ছেলেটার গেম রিডিংও ভাল। ৮/১০

• ইস্টবেঙ্গলের রাই়ট ফ্ল্যাঙ্কটা একটু দুর্বল। বেশ কিছু ম্যাচে ট্র্যাক ব্যাক করতে সমস্যা হচ্ছে রাহুল ভেকের। নারায়ণ দাসের আবার ক্রসগুলো ভাল, কিন্তু অভিজ্ঞতা কম।৭/১০

ট্যাকল

• মোহনবাগানের প্লেয়াররা ফাইনাল ট্যাকলে খুব দ্রুত চলে যায়। টাইমিংয়েও সমস্যা হয়। বলটার দিকে ঠিক করে নজর দেয় না, ফলে ফাউল হওয়ার আশঙ্কা বেশি। ৭/১০

• গুরবিন্দর সিংহ বরাবর ট্যাকলিংয়ে খুব দক্ষ। তার সঙ্গে বুকেনিয়া আবার ডিফেন্সিভ জোনে ভাল ট্যাকলটা করে। ট্যাকলের টাইমিংগুলো সঠিক হওয়ায় ফাউলের আশঙ্কা কম থাকে। ৮/১০

মার্কশিট

• মোহনবাগান- ৩৮/৫০

• ইস্টবেঙ্গল- ৩৭/৫০

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement