দলের কোচ যেমন রিকি পন্টিং, তেমন পরামর্শদাতার নাম সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। ঘরের মাঠে এ বার দিল্লি ক্যাপিটালসের সামনে দুর্দান্ত ফর্মে থাকা সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। ডেভিড ওয়ার্নারদের সামলাতে কেমন হতে পারে সৌরভদের স্ট্র্যাটেজি। কেমনই বা হবে ফিরোজ শাহ কোটলায় প্রথম একাদশ। দেখে নেওয়া যাক।
পৃথ্বী শ: তরুণ ভারতীয় ওপেনারটি শেষ মুহূর্তে বিশ্বকাপের চূড়ান্ত তালিকায় ঢুকে পড়তে পারেন। তার জন্য আইপিএলে ভাল কিছু করতে হবে। কেকেআরের বিরুদ্ধে চমৎকার পারফরম্যান্স ছিল তাঁর। ৯৯ রান করেছিলেন তিনি।
শিখর ধওয়ন: ভারতের অন্যতম সেরা এই ওপেনারটির সামনে নিজেকে ঝালিয়ে নেওয়ার সুযোগ বিশ্বকাপের আগে। আগের ম্যাচে রান পেয়েছেন। ধারাবাহিকতার সমস্যা কাটিয়ে উঠে এই ম্যাচেও রান করতে হবে।
শ্রেয়স আইয়ার: শুধু নির্বাচকদেরই নয়, বহু প্রাক্তন ক্রিকেটারের নজর কেড়েছেন। প্রাক্তন অজি অধিনায়ক রিকি পন্টিংকেও শ্রেয়সের হয়ে সওয়াল করতে দেখা গিয়েছে। গত ম্যাচেও দুর্দান্ত পারফরম্যান্স ছিল দলের অধিনায়কের।
ঋষভ পন্থ: এই মুহূর্তে সবার নজর রয়েছে ঋষভের দিকে। বিশ্বকাপে চূড়ান্ত তালিকায় নাম ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রথম দু’টি ম্যাচেই ব্যাট হাতে নজর কেড়েছেন।
কলিন ইনগ্রাম: দক্ষিণ আফ্রিকার তারকা পারফরমার কলিন ইনগ্রাম নামতে পারেন পাঁচ নম্বরে। তিনি মিডল অর্ডারের বড় ভরসা।
ক্রিস মরিস: দক্ষিণ আফ্রিকার এই পেসার অলরাউন্ডারকে ছয় নম্বরে দলে নিতে পারে দিল্লি। এর ফলে বোলিংয়ে বৈচিত্র তো আসবেই, শেষ দিকে পাওয়ার হিটিংয়েও সুবিধা হবে।
সাতে নামার কথা হনুমা বিহারীর। ভারতের এই তরুণ ব্যাটসম্যান মিডল অর্ডারে দলে দৃঢ়তা আনবেন।
অক্ষর পটেল: অলরাউন্ডার হিসেবে দলে থাকার সম্ভাবনা অক্ষর পটেলের। বাঁ হাতি বোলার হিসেবে কার্যকর ভূমিকা নিতে পারেন।
কাগিসো রাবাডা: গত ম্যাচের নায়ক তিনি।নয় নম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকার পেসারটি এই মুহূর্তে বিশ্বের অন্যতম বিস্ময়।
আবেশ খান: মধ্যপ্রদেশের এই পেসার বল হাতে নিলেই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারেন। অনূর্ধ্ব-১৯ ভারতীয় দলে, রাজ্যের হয়েও দুর্দান্ত পারফরম্যান্স ছিল তাঁর।
সন্দীপ লামিছানে: দলে থাকতে পারেন সন্দীপ লামিছানে। নেপালের এই স্পিনার আগের ম্যাচে ভালই খেলেছেন।