দিন-দিনই বাড়ছে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা। সেই সঙ্গে বাড়ছে ক্রিকেটারদের আয়ের পরিমাণ। হিসেব বলে, ভারতীয় ক্রিকেটারদের গড় আয়ের পরিমাণ আর পাঁচটা দেশের ক্রিকেটারদের থেকে খানিকটা বেশি। যদিও পিছিয়ে নেই ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশগুলিও। আর দলের অধিনায়ক হলে তো কথাই নেই। এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক কোন দেশের ক্রিকেট অধিনায়করা কত মাসিক বেতন পান।
জো রুট এবং ইয়ন মর্গান: ইংল্যান্ডের টেস্ট এবং এক দিনের দলের অধিনায়ক। রুট টেস্টের এবং মর্গান এক দিন এবং টি২০ দলের নেতা। দু’জনেই সমান বেতন পান। তাঁদের মাসিক আয় ভারতীয় টাকায় ৬৭.৮ লাখ টাকা।
বিরাট কোহালি: ভারতীয় অধিনায়ক এই মুহূর্তে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয়। আয়ের দিক থেকেও তিনি অধিনায়কদের তালিকায় দু’নম্বরে। বর্তমানে কোহালির মাসিক বেতন ৫৮.৩ লাখ টাকা।
টিম পেইন: ক্রিকেট অস্টেলিয়ার অধিনায়ক। স্বাভাবিক ভাবেই বেতনের অঙ্কটাও বেশ। বর্তমানে তিনি মাসিক ৫৭ লাখ টাকা ঘরে নিয়ে যান।
কেন উইলিয়ামসন: নিউজিল্যান্ডের অধিনায়কের রোজগার কিন্তু অন্য অনেকের থেকে বেশ কিছুটা কম। কেনকে তাঁর দেশের ক্রিকেট বোর্ড মাসে ২৮.৫ লাখ টাকা দেয়।
ফ্যাফ ডুপ্লেসি: দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক কিন্তু প্রথম তিন জনের থেকে বেশ কিছুটা কম বেতন পান। তাঁর মাসিক বেতন ২৫.১ লাখ টাকা।
দীনেশ চান্ডিমল এবং অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউজ: শ্রীলঙ্কার টেস্ট দলের অধিনায়ক চান্ডিমল। অন্য দিকে, এক দিন এবং টি২০ ম্যাচে শ্রীলঙ্কার নেতা ম্যাথিউজ। দু’জনেই মাসিক বেতন পান ১৮.২ লাখ টাকা করে।
জেসন হোল্ডার: আগের সেই দিন আর নেই। টি২০ বাদে বাকি ফর্ম্যাটে ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এই দলের অধিনায়ক হোল্ডারের মাসিক আয় অন্য দেশের থেকে কিছুটা কম। তিনি মাসিক বেতন পান ১৫.৪৯ লাখ টাকা।
সরফরাজ় আহমেদ: পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অধিনায়ক। রোজগারের নিরিখে তিনি অন্যান্যদের থেকে অনেকটাই কম বেতন পান। তাঁর মাসিক বেতন ভারতীয় টাকায় মাত্র ৫ লাখ।
গ্রেমি ক্রেমার: জিম্বাবোয়ের অধিনায়ক পাক অধিনায়কের কাছাকাছি বেতন পান। তাঁর মাসিক বেতন ৪.৯ লাখ টাকা।