অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে হাফ সেঞ্চুরি বিরাটের। ছবি: সোশ্যাল মিডিয়া
৫০ ওভার | ভারতের ৩৩৮/৯ | লড়াই শেষ ভারতের। ৫১ রানে হার বিরাটবাহিনীর।
উইকেট | আউট বুমরা। জাম্পার বলে আউট হলেন তিনি। কোনও রান করেননি তিনি।
উইকেট | আউট শামি। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের বলে তাঁর হাতেই ক্যাচ তুলে দিলেন তিনি। ৪ বলে ১ রান করে আউট শামি।
উইকেট | পর পর ২ বলে দুটো উইকেট পেলেন কামিন্স। প্রথমে জাদেজা তার পর হার্দিক। ৩১ বলে ২৮ রান করে হার্দিক ক্যাচ তুলে দেন স্মিথের হাতে।
উইকেট | রবীন্দ্র জাদেজা ফিরলেন ১১ বলে ২৪ রান করে। কামিন্সের বলে ম্যাক্সওয়েলের ক্যাচ দিয়ে ফেরেন জাদেজা।
৪৫ ওভার | ভারতের ৩০৩/৫ | বিরাট ফেরার পর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন রাহুল। কিন্তু রানের চাপ বাড়তে থাকায় বড় শট খেলতেই হতো তাঁকে। সেই চেষ্টাতেই জাম্পার বলে মারতে গিয়ে বল তুলে দিলেন ক্যাচ দিলেন হ্যাজেলউডের হাতে। ভারতের জেতার আশা আর নেই বললে চলে। ৫ ওভারে প্রয়োজন ৮৭ রান।
উইকেট | রাহুল ফিরলেন ৬৬ বলে ৭৬ রান করে। জাম্পার বলে দ্রুত রান তুলতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন হ্যাজেলউডের হাতে।
৪০ ওভার | ভারতের ২৫৯/৪ | ওভার প্রতি দরকার ১৩ রানের বেশি। জয়ের আশা ক্ষীণ। এমন অবস্থাতেও লড়াই করে চলেছেন রাহুল (৫৭ বলে ৫৮ রান) এবং হার্দিক (১১ বলে ১১ রান)। শেষ ১০ ওভারে জেতার জন্য ভারতের দরকার ১৩১ রান।
রাহুল ৫০* | বিরাট ফিরলেও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন রাহুল। একদিনের ক্রিকেটে অষ্টম হাফ সেঞ্চুরি করলেন রাহুল। কামিন্সের বলে ৬ মেরে ৫২ বলে হাফ সেঞ্চুরি করেন তিনি।
৩৫ ওভার | ভারতের ২২৫/৪ | ২২ হাজার আন্তর্জাতিক রান পূর্ণ করলেন বিরাট কোহালি। শতরানের দিকে এগচ্ছিলেন তিনি। রানের গতিও বাড়াতে শুরু করেছিলেন ২ ব্যাটসম্যান। তখনই বিরাটের উইকেট তুলে নিয়ে ধাক্কা দিলেন হ্যাজেলউড। ব্যাট করতে নামলেন গত ম্যাচে ঝড় তোলা হার্দিক।
উইকেট | আশার আলো যখন দেখতে শুরু করেছিল ভারত তখনই অঘটন। বাঁ দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে বিরাটে ক্যাচ তুলে নিলেন এনরিকে। বল হাতে ঘাতক সেই হ্যাজেলউড। ৮৭ বলে ৮৯ রানে আউট বিরাট।
৩০ ওভার | ভারতের ১৮৬/৩ | রানের গতি বাড়াতে চেষ্টা করেও সফল হচ্ছে না ২ অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান। শেষ ৫ ওভারে উঠল মাত্র ২৬ রান। বিরাট (৭২ রানে অপরাজিত) এবং রাহুল (১৪ রানে অপরাজিত) দুজনের সামনেই কঠিন লড়াই। শেষ ২০ ওভারে জয়ের জন্য দরকার ২০৪ রান, হাতে রয়েছে ৭ উইকেট। প্রতি ওভারে দরকার ১০ রানের ওপরে। এমন অবস্থায় বিরাটের মতো ব্যাটসম্যানের ওপরেই তাকিয়ে ভারত। রান তাড়া করার সময়ে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে ২৬টি শতরান। ভারতীয়দের মধ্যে জা সব চেয়ে বেশি।
২৫ ওভার | ভারতের ১৬০/৩ | যখন মনে হচ্ছিল বিরাট, শ্রেয়াস মিলে রানের গতি বাড়াবেন, তখনই অঘটন। আশার আলো দেখছিল ভারত। কিন্তু পারলেন না শ্রেয়াস। তিনি ফিরলেও বিরাট (৫৬ রানে অপরাজিত) লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যেই হাফ সেঞ্চুরি করে ফেলেছেন তিনি। যদিও রবিবারের ম্যাচে তাঁর ব্যাট থেকে বড় রান চাইছে ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীরা। ২০০তম ম্যাচে শতরান এসেছিল বিরাটের ব্যাট থেকে, ২৫০তম ম্যাচেও কি আসবে শতরান। সঙ্গী রাহুলকে (৪ রানে অপরাজিত) নিয়ে লড়ছেন তিনি।
উইকেট | ভেঙে গেল ৯৩ রানের পার্টনারশিপ। ৩৬ বলে ৩৮ রান করে ফিরলেন শ্রেয়াস। এনরিকের বলে স্মিথের হাতে ক্যাচ দিলেন তিনি।
বিরাট ৫০* | ৫৩ বলে হাফ সেঞ্চুরি করলেন বিরাট। একদিনের ক্রিকেট ৫৯তম হাফ সেঞ্চুরি তাঁর।
২০ ওভার | ভারতের ১২৬/২ | ৬৬ রানের পার্টনারশিপ গড়ে ফেলেছেন বিরাট এবং শ্রেয়াস। চেষ্টা করছেন বড় শট নেওয়ার। এখনও অবধি রান রেট ৬.৬। জেতার ৩০ ওভারে দরকার ২৬৪ রান।
১৫ ওভার | ভারতের ৯৮/২ | সময় নিয়ে ইনিংস গড়ার চেষ্টা করছেন বিরাট (২২ রানে অপরাজিত) , শ্রেয়াস (১৬ রানে অপরাজিত)। ১২.৪ ওভারে কামিন্সের বলে বিরাটকে আউটের সিদ্ধান্ত জানান মাঠে আম্পায়ার। সঙ্গে সঙ্গে রিভিউ নেন বিরাট। দেখা যায় বল প্রথমে ব্যাটে লেগে তার পর বিরাটের প্যাডে লাগে। আউটের সিদ্ধান্ত ফিরিয়ে নেন আম্পায়ার। রানের গতি কমলেও ক্রিজে থাকার চেষ্টা করছেন দুই ভারতীয় ব্যাটসম্যান।
১০ ওভার | ভারতের ৬৭/২ | ফিরে গেলেন শিখর এবং ময়াঙ্ক। ব্যাট হাতে বড় দায়িত্ব অধিনায়ক কোহালি (০ রানে অপরাজিত) এবং শ্রেয়াসের (৭ রানে অপরাজিত) ওপর। ক্রিজে সবে আসা এই ২ ব্যাটসম্যানের পার্টনারশিপই ঠিক করে দেবে ম্যাচের ভাগ্য। চোটে পেয়ে মাঠ ছাড়লেন ওয়ার্নার।
উইকেট| আউট ময়াঙ্ক (২৬ বলে ২৮ রান)। শিখরের পর আরেক ওপেনারকে ফেরালেন স্টার্ক। মাত্র ৪ বলের ব্যবধানে ফিরলেন দুই ওপেনার।
উইকেট| আউট শিখর (২৩ বলে ৩০ রান)। গত ম্যাচে বল হাতে ভারতকে ধ্বংস করা হ্যাজেলউডের বলেই ফিরলেন তিনি। ভাল শুরু ধরে রাখতে ফের ব্যর্থ ভারত।
৫ ওভার | ভারতের ৩৭/০ | প্রথম একদিনের ম্যাচের মতোই ভাল শুরু করলেন ২ ভারতীয় ওপেনিং জুটি। শিখর ধওয়ন (২০ রানে অপরাজিত) এবং ময়াঙ্ক আগরওয়াল (১৭ রানে অপরাজিত) প্রায় সাড়ে ৭ রান প্রতি ওভারে তুলছে। এই খেলা ধরে রাখতে পারলে কিছুটা আশা দেখতে পারে ভারত।
ভারতের বিরুদ্ধে সব চেয়ে বেশি রানের রেকর্ড অস্ট্রেলিয়ার। ৩৯০ রানের বিশাল লক্ষ্য রাখল তারা বিরাটদের সামনে। দ্বিতীয় বার একদিনের ক্রিকেটে প্রথম ৫ ব্যাটসম্যান ৫০ পেরোনোর নজির গড়ল অস্ট্রেলিয়া। পাওয়ার প্লে-তে উইকেট না পাওয়া ভোগাচ্ছে ভারতকে। রবিবার হার্দিক পাণ্ড্যকে দেখা গেল বল করতে। তিনি স্মিথকে ফেরালেও ততক্ষণে শতরান করে ফেলেছেন তিনি। ৪ ওভার বল করে ২৪ দিলেন তিনি। শামি দিলেন ৭৩ রান, বুমরা ৭৯। ২জনেই নিয়েছেন একটি করে উইকেট। নবদীপ সাইনি ৭ ওভার বল করে দিয়েছেন ৭০ রান, উইকেট পাননি তিনি। কোনও উইকেট পাননি জাদেজা, চহালও। এই রানের পাহাড় টপকে জিততে গেলে নিজের ২৫০তম ম্যাচ স্মরণীয় করে রাখতে হবে বিরাটকে।
৫০ ওভার | অস্ট্রেলিয়ার ৩৮৯/৪ | যেন প্রথম একদিনের ম্যাচের রিপিট টেলিকাস্ট। ফের ওপেনিংয়ে ভাল শুরু, স্মিথের সেঞ্চুরি এবং বিশাল রানের পাহাড় অস্ট্রেলিয়ার। জেতার জন্য ভারতের প্রয়োজন ৩৯০ রান। শেষ ৫ ওভারে উঠল ৫৩ রান।
ম্যাক্সওয়েল ৫০* | ফের ম্যাক্সওয়েল ঝড়। ২৫ বলে ৫০ করলেন তিনি।
উইকেট | লাবুশানের উইকেট নিলেন বুমরা। ৬১ বলে ৭০ রান করে আউট হলেন লাবুশানে।
৪৫ ওভার | অস্ট্রেলিয়ার ৩২৬/৩ | ফের বড় রান অস্ট্রেলিয়ার। প্রথম ৪ ব্যাটসম্যানই পাড় করলেন ৫০য়ের গণ্ডি। শেষ মুহূর্তে ম্যাক্সওয়েল ঝড় আটকাতে না পারলে আরও বড় বিপদ দাঁড়িয়ে ভারতের সামনে।
লাবুশানে ৫০* | একদিনের ক্রিকেটে তৃতীয় হাফ সেঞ্চুরি লাবুশানের। ৪৬ বলে ৫০ করলেন তিনি।
উইকেট | আউট স্মিথ। সাফল্য এনে দিলেন হার্দিক। তাঁর বলে শামির হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন স্মিথ (৬৪ বলে ১০৪ রান)।
স্মিথ ১০০* | থামানোই যাচ্ছে না স্মিথকে। ফের শতরান। ৬২ বলে শতরান করলেন তিনি। একদিনের ক্রিকেট তাঁর ১১তম শতরান।
৪০ ওভার | অস্ট্রেলিয়ার ২৭৫/২ | পর পর দুই ওপেনার ফেরার পর রান তোলার দায়িত্ব তুলে নেন স্মিথ (৮৮ রানে অপরাজিত)। সঙ্গী লাবুশানে (৩৮ রানে অপরাজিত) স্ট্রাইক রোটেট করার কাজ করে যাচ্ছেন। ভারতীয় বোলাররা আজও নিষ্প্রভ।
৩৫ ওভার | অস্ট্রেলিয়ার ২৩০/২ | উইকেটের খোঁজে ভারত। ষষ্ঠ বোলারের অভাব ফের স্পষ্ট এই ম্যাচে। বাধ্য হয়ে বিরাট বল তুলে দিলেন ময়াঙ্কের হাতে। তাঁর ওভারে ১০ রান নিলেন স্মিথ এবং লাবুশানে। ওয়ার্মআপ করতে দেখা যাচ্ছে হার্দিককেও। এই ম্যাচে তাঁকেও বল করতে দেখা যাবে মনে করা হচ্ছে।
স্মিথ ৫০* | ৩৮ বলে ৫০ করলেন স্মিথ। একদিনের ক্রিকেটে ২৬তম হাফ সেঞ্চুরি তাঁর।
৩০ ওভার | অস্ট্রেলিয়ার ১৮৭/২ | নতুন পার্টনারশিপ গড়ার লক্ষে স্মিথ (৩৩ রানে অপরাজিত) এবং লাবুশানে (৭ রানে অপরাজিত)। আগের দিন যেখানে শেষ করেছিলেন, এ দিন যেন সেখান থেকেই শুরু করলেন স্মিথ। উল্টো দিকে উইকেট পড়লেও তিনি রানের গতি কমতে দিচ্ছেন না। জাদেজাকে একটা ছক্কাও মারেন তিনি।
উইকেট | রান আউট ওয়ার্নার (৭৭ বলে ৮৩ রান)। ডিরেক্ট থ্রোয়ে উইকেট ভাঙলেন শ্রেয়াস আইয়ার। দুই ওপেনারকেই পর পর ফিরিয়ে দিল ভারত।
২৫ ওভার | অস্ট্রেলিয়ার ১৫৩/১ | ওপেনিং পার্টনারশিপ ভাঙার কাজটা করলেন শামি। তবে বড় রানের দিকে এগোতে থাকা অস্ট্রেলিয়াকে থামাতে হলে পর পর উইকেট নিতে হবে। ফর্মে থাকা স্মিথ ছন্দ পেয়ে গেলে যে কতটা ভয়ঙ্কর টা দেখা গিয়েছিল প্রথম একদিনের ম্যাচেই।
উইকেট | অবশেষে উইকেট পেল ভারত। শামির ফুল লেন্থ বলে বিরাটের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে গেলেন ফিঞ্চ (৬৯ বলে ৬০ রান)। গত ম্যাচের শতরানের দিকে এগোলেও এই ম্যাচে তাঁকে আগেই ফেরালেন শামি। ক্রিজে এলেন গত ম্যাচের আরেক শতরানের মালিক স্টিভ স্মিথ।
ফিঞ্চ ৫০* | চহালকে ৬ মেরে হাফ সেঞ্চুরি অস্ট্রেলিয়া অধিনায়কের। একদিনের ক্রিকেটে ২৮তম অর্ধশতরান ফিঞ্চের।
২০ ওভার | অস্ট্রেলিয়ার ১১৭/০ | শেষ ৫ ওভারে রানের গতি আটকালেও উইকেট এখনও অধরা। জাদেজা এবং চহাল রান ওঠার গতিতে কিছুটা রাশ টেনেছে। তবে উইকেট না ফেলতে পারলে গত ম্যাচের মতোই ম্যাচেও বিশাল রান তাড়া করার জন্য তৈরি থাকতে হবে ভারতকে।
১৫ ওভার | অস্ট্রেলিয়ার ৯৫/০ | রানের গতি আটকাতে ফের ব্যর্থ ভারতীয় বোলাররা। কোনও বোলারকেই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে দিচ্ছেন না অজি ওপেনাররা। যে ভারতীয় পেস অ্যাটাক বিশ্বের সেরাদের মধ্যে রাখা হচ্ছিল তারা যেন আজ অতীতের ছায়া। কোনও বিষ নেই তাঁদের বলে। অনায়াসে খেলে চলেছেন ফিঞ্চ (৩৬ রানে অপরাজিত) এবং ওয়ার্নার (৫৫ রানে অপরাজিত)।
ওয়ার্নার ৫০* | ৩৯ বলে ৫০ রান করেন অস্ট্রেলিয়ার ওপেনার। ২৩তম হাফ সেঞ্চুরি তাঁর দখলে।
১০ ওভার | অস্ট্রেলিয়ার ৫৯/০ | শুক্রবারের ম্যাচের মতোই ২ ওপেনার ম্যাচের রাশ ধরে নিয়েছে। তাঁদের ব্যাটে ভর করে রবিবার আবার বড় রানের দিকে এগোচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। উইকেট না নিতে পারলে ফের রানের পাহাড়ের সামনে পড়তে হবে ভারতকে। ফিঞ্চ (১৮ রানে অপরাজিত) এবং ওয়ার্নারকে (৩৯ রানে অপরাজিত) থামাতে কী করবেন বিরাট?
৫ ওভার | অস্ট্রেলিয়ার ২৭/০ | আগের দিন প্রচুর রান দেওয়া বুমরা রবিবার শুরু করলেন মেডেন ওভার দিয়ে। শামির একটি আচমকা বাউন্সার সামলাতে গিয়ে ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন কিন্তু সেখানে কোনও ফিল্ডার ছিল না বলে উইকেট এল না। শামির বলে শুরুতে খুব একটা স্বচ্ছন্দ দেখাচ্ছে না অধিনায়ক অ্যারন ফিঞ্চ এবং ওয়ার্নারকে। নবদীপ সাইনিকে পঞ্চম ওভারেই নিয়ে এলেন বিরাট। প্রথম বলেই ৬ মেরে তাঁকে স্বাগত জানালেন ওয়ার্নার। শুরুতে উইকেট নিতে পারলে ২ ওপেনারই ম্যাচ নিয়ে চলে যাবে ভারতের হাত থেকে।
টস | সিডনিতে ফের টসে জয় অস্ট্রেলিয়ার। এবং টসে জিতে শুক্রবারের মতো রবিবারও ব্যাট করার সিদ্ধান্তই নিল তারা। ২৫০তম এক দিনের ম্যাচ খেলতে নামা ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহালি জানালেন দলে কোনও পরিবর্তন করা হয়নি। গত ম্যাচে চোট পাওয়া মার্কাস স্টোয়নিসের বদলে অস্ট্রেলিয়া দলে এলেন মোজেস এনরিকে।
বিরাট বলেন, ‘‘অনেকদিন একদিনের ম্যাচ না খেলার ফলে ৩০ ওভারের পর থেকে একটা অসুবিধা হচ্ছে। তবে অজুহাত দিতে চাইনা। গত ম্যাচে পর পর ৪ উইকেট হারিয়েও লড়াই চালিয়ে গেছিল দল, যেটা প্রচণ্ড দরকার।’’ টস জিতে ফিঞ্চ বলেন, ‘‘আগেরদিনের থেকে পিচটা দেখে ভাল মনে হচ্ছে। স্টোইনিসের চোট তাই ওর বদলের এনরিকে খেলছে।’’
সিডনির গরম রবিবার চিন্তার কারণ হতে পারে। ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় বল করতে নামছে ভারত। পিচ সম্বন্ধে অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন পেসার গ্লেন ম্যাকগ্রা বলেন, ‘‘আজকের পিচটা অনেক বেশি ব্যবহার করা মনে হচ্ছে। যদিও ঘাস রয়েছে পিচে। তবে পরের দিকে স্পিনারদের সুবিধা হবে বলেই মনে হচ্ছে।’’ প্রথম এক দিনের ম্যাচে হেরে ব্যাকফুটে ভারত। রবিবার জিততে না পারলে সিরিজ হাতছাড়া হবে সিডনিতেই। শুক্রবারের ম্যাচে ৬৬ রানে হারের জ্বালা ভুলে রবিবার সিডনিতে জয়ের জন্য ঝাঁপাতেই হবে বিরাট বাহিনীকে।
ষষ্ঠ বোলারের অভাব প্রথম এক দিনের ম্যাচে ভুগিয়েছিল ভারতকে। রবিবারও একই দল নিয়ে নামায় সেই অভাব কিন্তু থেকেই গেল।