ইস্টবেঙ্গলের প্রথম গোলদাতা মহম্মদ রফিক।
ইস্টবেঙ্গল ২ (রফিক, বেলো)
সালগাওকর ১ (ডাফি)
আট ম্যাচে ১৭ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এল ইস্টবেঙ্গল। ঘরের মাঠে সালগাওকরের বিরুদ্ধে জিতে লিগ টেবলের দ্বিতীয় স্থানে উঠে এল ইস্টবেঙ্গল। সামনে রয়েছে শুধু ঘর শত্রু মোহনবাগান। রবিবার বারাসত স্টেডিয়ামে শুরুটা করেছিল ইস্টবেঙ্গলই। ৩৮ মিনিটে মহম্মদ রফির গোলে এগিয়ে যায় কলকাতার দল। অগাস্টিনকে কাটিয়ে রফিকের জন্য বল বাড়িয়েছিলেন মেহতাব হোসেন। সামনে তখন শুধু ব্রায়ান মাসকারেনহাস। বলের গতির সঙ্গে কেটে যায় ব্রায়ান। সেখান থেকেই চলতি বলে রফিকের শট চলে যায় সালগাওকর গোলে। করণজিৎ ঝাঁপালেও বলের নাগাল পাননি। এক গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর প্রথমার্ধেই বেশ কিছু গোলের সুযোগ পেয়ে গিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। বিকাশ জাইরুর কর্নার থেকে রাহুল ভেকের শট অল্পের জন্য বাইরে যায়। এক মিনিটের মধ্যেই সঞ্জু প্রধানের প্রচেষ্টাও বিফলে যায়। যার ফলে প্রথমার্ধ শেষ হয় ১-০ গোলেই।
দ্বিতীয়ার্ধে খেলায় ফেরে সালগাওকর। ৬৫ মিনিটে গোয়ার দলকে সমতায় ফেরান ড্যারেল ডাফি। অগাস্টিনের লং বলে গোল লক্ষ্য করে হেড করলেও রাহুল ভেকের গায়ে লেগে বল চলে যায় গোলে। ইস্টবেঙ্গলের হয়ে অবশ্য শেষ কাজটি করে যান ডিফেন্ডার বেলো রজাক। সঞ্জু প্রধানের কর্নার থেকে বেলোর হেড গোলের সামনে ড্রপ করে চলে যায় গোলে। তাঁর ফর্ম নিয়ে বার বার কথা উঠেছে এই মরশুমে। মোহনবাগানের আই লিগ জয়ের পিছনে যার অনেকটাই অবদান ছিল সেই বেলো ইস্টবেঙ্গলে আসার পর থেকেই ভুগছিলেন ফর্মের অভাবে। হয়তো গোল করেই ফিরলেন ফর্মে। ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন রক্ষণের সঙ্গে সঙ্গে গোলটাও তিনি চেনেন।
আরও খবর
মাঠে চোট, স্ক্যান করতে হল ব্রেন্ডন ফার্নান্ডেজের