ফ্রেদ: তারকা স্ট্রাইকার হলেও ২০১৪ বিশ্বকাপে অফ কালার ছিলেন ফ্রেদ। ওই ম্যাচে সাতটি শট নিলেও একটি থেকে গোল এনে দিতে পারেননি দলকে। এখন খেলেন ক্রুজেইরোতে।
অস্কার: ওই ম্যাচে ব্রাজিলের একমাত্র গোলটি করেন তিনি। খেলা শেষে চোখের জল মুছতে মুছতে মাঠ ছেড়েছিলেন তিনি। বর্তমানে খেলেন চিনের সাংহাইতে।
হাল্ক: সেই ম্যাচে ব্রাজিলের অন্যতম ভরসা ছিলেন হাল্ক। গোলার মতো শট নিতে পারতেন। কিন্তু ম্যাচে বিশেষ কিছুই করতে পারেননি। বর্তমানে অস্কারের মতো চিনের ক্লাব সাংহাইতে খেলেন তিনি।
বার্নাড: নেমারের পরিবর্তে মাঠে নেমেছিলেন তিনি। বর্তমানে শাখতার ডোনেৎসকে-তে খেলেন এই তরুণ উইঙ্গার।
লুই গুস্তাভো: বার্য়ান মিউনিখের প্রাক্তন ফুটলার সেই ম্যাচে খুবই খারাপ খেলেছিলেন। বর্তমানে খেলেন মার্সেই-তে।
ফের্নান্দিনহো: ডিফেন্সিভ মিড ফিল্ডার হিসেবে খ্যাতি থাকলেও সেই ম্যাচে এক বারের জন্যও জার্মানবাহিনীর কাছে পাঁচিল হয়ে উঠতে পারেননি তিনি। তবে, সেই ম্যাচের পরেও পেলের দেশের হয়ে খেলেছেন ফের্নান্দিনহো। বর্তমানে খেলেন ম্যানঞ্চেস্টার সিটি-র হয়ে।
মার্সেলো: সেই ম্যাচের স্মৃতি এখনও দগদগে মার্সেলোর মনে। তারকা প্লেয়ার হলেও সে দিন জার্মানির প্রথম গোলের নেপথ্যে সম্পূর্ণ দোষই ছিল তাঁর। রিয়াল মাদ্রিদের নির্ভরযোগ্য এই সাইডব্যাক এখনও ব্রাজিল দলের নিয়মিত সদস্য।
দান্তে: ওই ম্যাচের পর আর আর ব্রাজিলের জার্সি গায়ে চাপানোর সৌভাগ্য হয়নি দান্তের। এখন খেলেন ফরাসি লিগে নিসেতে।
দাবিদ লুইজ: চোট পাওয়া থিয়াগো সিলভার পরিবর্তে সেই ম্যাচে ব্রাজিলের অধিনায়কত্বের দায়িত্ব ছিল লুইজের উপর। বর্তমানে চেলসির জার্সিতে খেলছেন তিনি।
মাইকন: গত বছর মাইকন খেলেছিলেন ব্রাজিলের আভাইতে। এখন মাইকন ফ্রি প্লেয়ার।
জুলিও সিজার: জার্মানির কাছে ৭ গোল হজম করার পর পর্তুগালের বেনিফিকায় সই করেন সিজার। দু’বছর বেনিফিকার হয়ে খেলার পর এখন তিনি ব্রাজিলের ফ্লামেঙ্গোয় খেলছেন।