আই লিগের প্রথম ডার্বি সমানে সমানে। শুরুটা করেছিল ইস্টবেঙ্গল, শেষটা করে গেল মোহনবাগান। র্যান্টির গোলে ইস্টবেঙ্গল এগিয়ে যাওয়ার ১২ মিনিটের মধ্যেই গ্লেনের অসাধারণ হেড মোহনবাগানকে সমতায় ফেরাল। পুরো ম্যাচে যদিও গ্লেনকে তেমনভাবে দেখা গেল না। র্যান্টি খেললেন নিজের ছন্দে। বরং বড় নামের বদলে নজর কাড়লেন দুই গোলকিপার। দেবজিৎ ও রেহনেশ দুটো করে নিশ্চিত গোল না বাঁচালে ম্যাচের ফল ৩-৩ হতে পারত। তবে শেষ পর্যন্ত ম্যাচের ফল থাকল ১-১। বন্ধুত্বপূর্ণ সহাবস্থান।
• এদিন যুবভারতীতে দর্শক হয়েছিল ৬২৩৪২।
• খেলা শেষ। ম্যাচের ফল ১-১।
• তিন মিনিট অতিরিক্ত সময়।
• মোহনবাগানের পরিবর্তন। গ্লেনকে তুলে ৎকে নামালেন সঞ্জয় সেন।
• রেহনেশের অসাধারণ সেভ। আবার গ্লেনের হেড। আগের গোলেরই অ্যাকশন রিপ্লে হতে পারত।
• ম্যাচের সেরা র্যান্টি।
• প্রণয়কে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখলেন রাহুল।
• ইস্টবেঙ্গলে পরিবর্তন। ডং কে তুলে টুলুঙ্গাকে নামালেন বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য।
• ডংয়ের ফ্রিকিক বেড়িয়ে গেল ক্রসপিসের উপর দিয়ে।
• ফ্রিকিক ইস্টবেঙ্গলের।
• দু’দলই একটি করে গোল পেয়ে যাওয়ায় কিছুটা সতর্ক।
• ৭৭ মিনিটে সনির মাপা ফ্রিকিক থেকে গ্লেনের হেড রেহনেশের হাতে লেগে চলে গেল গোলে।
• গোওওওওওলললল...... গ্লেনের গোলে সমতায় ফিরল মোহনবাগান।
• মোহনবাগানে পরিবর্তন। সৌভিক চক্রবর্তীর জায়গায় জেজে।
• ইস্টবেঙ্গলে পরিবর্তন। অবিনাশ রুইদাসের জায়গায় খাবরা ।
• ৬৩ মিনিটে বিকাশ জাইরুর ক্রস ধরে চলতি বলেই র্যার্ন্টির ভলি চলে গেল গোলে। মোহনবাগান গোলকিপার দেবজিৎ দাঁড়িয়েছিলেন গোললাইনে। বাঁচানোর সুযোগ পেলেন না।
• গোওওওওওওলল....... র্যার্ন্টি মার্টিন্সের গোলে এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল।
• ৬২ মিনিট বক্সের বাইরে থেকে সনির শট সরাসরি গোলকিপারের হাতে।
• সনির কর্নার ফিস্ট করে বাইরে পাঠালেন রেহনেশ।
• আবার কর্নার।
• ৬০ মিনিট: বল পজেশনে অনেকটাই উন্নতি মোহনবাগানের।
• ৫৫ মিনিট: ইস্টবেঙ্গল বক্সের সামনে সনির পা থেকে বল কাড়লেন রাহুল ভেকে। ভাল ট্যাকেল।
• ৫৩ মিনিটে হাতাহাতি করে হলুদ কার্ড দেখলেন ইস্টবেঙ্গলের অর্ণব মণ্ডল ও মোহনবাগানের প্রণয় হালদার।
• ইস্টবেঙ্গলের অ্যাটাক। কর্নার।
• ৫০ মিনিটে গোলের সামনে পৌঁছে গিয়েছিলেন গ্লেন। বক্সের ভিতর থেকে শটও নিলেন তবে রেহনেশের হাতে আটকে গেল নিশ্চিত গোলের সুযোগ।
• দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমনে উঠতে দেখা যাচ্ছে মোহনবাগানকে। সোনি-বলবন্ত-কাটসুমিরা গোলের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে।
• ৪৬ মিনিটে বল নিয়ে উঠে গেছিলেন গ্লেন। কিন্তু অতি দূর্বল কর্নার কাজে এল না।
• মোহনবাগানের প্রথম কর্নার।
• দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু।
• খেলা দেখতে এলেন ভাইচুং ভুটিয়া।
• হাফটাইম।
• অন্যায় ভাবে কাতসুমিকে ট্যাকেল করে হলুদ কার্ড দেখলেন ইস্টবেঙ্গল লেফটব্যাক সৌমিক দে।
• মাঝমাঠে বেশ কয়েক বার দেখা গেল জাপান বনাম কোরিয়ার লড়াই। কেউ কাউকে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়তে নারাজ।
• ইস্টবেঙ্গল বনাম মোহনবাগান ম্যাচের প্রথমার্ধ শেষ হল ০-০ তেই।
• প্রথমার্ধ শেষের বাঁশি বাজার ঠিক আগে অবিনাশ রুইদাসের ক্রসে ডু ডংয়ের হেড অল্পের জন্যে বাইরে চলে গেল।
• নিশ্চিত গোলের সুযোগ নষ্ট ইস্টবেঙ্গলের।
• ইস্টবেঙ্গল গ্যালারিতে হালকা উত্তেজনা।
• সনির ক্রসে বলবন্তের হেড সোজা চলে গেল গোলকিপারের হাতে।
• ৪১ মিনিট শেষে ম্যাচের ফল এখনও ০-০।
• বল নিয়ে একাধিক বার মোহনবাগান বক্সের কাছাকাছি পৌঁছে গেলেন রফিক, জাইরুরা। সনিকে একবারই দেখা গেল বল নিয়ে উঠতে।
• বল পজেশনেও এখনও এগিয়ে মেহতাবরা।
• প্রথম আধঘণ্টায় চারটি কর্নার আদায় করে নিল ইস্টবেঙ্গল।
• খেলা শুরু।
মোহনবাগান: দেবজিৎ মজুমদার, প্রীতম কোটাল, লুসিয়ানো সাব্রোসা, কিংশুক দেবনাথ, ধনাচন্ত্রা সিংহ, কাতসুমি ইউসা, প্রণয় হালদার, সৌভিক চক্রবর্তী (জেজে লালপেখলুয়া), আজহারউদ্দিন মল্লিক (বলবন্ত সিংহ), সনি নর্ডি, কর্নেল গ্লেন (বিক্রমজিৎ সিংহ)।
ইস্টবেঙ্গল: রেহনেশ টিপি, রাহুল ভেকে, অর্ণব মণ্ডল, বেলো রজাক, সৌমিক দে, মহম্মদ রফিক, মেহতাব হোসেন, বিকাশ জাইরু, অবিনাশ রুইদাস (হরমনজ্যোৎ খাবরা), ডো ডং (মালসোয়াম টুলুঙ্গা), রন্টি মার্টিন্স।