সমর্থকের আবদার এখানেও মেটাতে হচ্ছে ধোনিকে। ছবি: পিটিআই।
দলে যখন ধোনি তখন প্রত্যাশা অনেকটাই বেশি। আর সেই প্রত্যাশা যে এ ভাবে ফিরিয়ে দেবেন তাই বা কে ভেবেছিল। কিন্তু দিলেন ক্যাপ্টেন কুল। ছ’নম্বরে ব্যাট করতে নেমেছিলেন ধোনি। বিদর্ভ প্রথমে ব্যাট করে ঝাড়খণ্ডের সামনে ১৬০ রানের টার্গেট রেখেছিল। প্রথম দিকে কেউ খুব বড় রান করতে না পারলেও লক্ষ্য ছোট থাকায় রাস্তাটা অতটা কঠিন ছিল না। তার উপর যে দলে রয়েছেন ফিনিশার ধোনি। সেই দলের আর চিন্তা কিসের। সৌরভ তিওয়ারি যখন আউট হয়ে ফেরেন তখন ঝাড়খণ্ডের রান ১১৬। তখন নামেন ধোনি। ক্রিজে তখন ছিলেন ইশাঙ্ক জাগ্গি। তার সঙ্গে ব্যাট হাতে জয়ের রান তুলে দেন সেই ধোনি।
আরও খবর: বিজয় হাজারে: সেমিফাইনালে ধোনিদের সামনে বাংলা
২৯ বল বাকি থাকতেই ছক্কা হাঁকিয়ে সেই জয়ের রান তুললেন মহেন্দ্র সিংহ ধোনিই। যখন তাঁর শহরের প্রথম টেস্টে খেলতে নামছে ভারত-অস্ট্রেলিয়ার তখন তিনি জাতীয় দল থেকে অনেক দুরে রাজ্য দলের হয়ে খেলতে ব্যস্ত। কিন্তু তাঁর ডেডিকেশনে কোনও পরিবর্তন হয়নি। যদিও দরকার ছিল মাত্র একরান। ৪৬ ওভারের শেষ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে দলের জয় আনলেন। সেমিফাইনালে বাংলার মুখোমুখি ঝাড়খন্ড।