বেঙ্গালুরুর ক্রিকেটারদের উল্লাস। ছবি: পিটিআই।
১৯ রান দরকার ছিল মুম্বইয়ের। শেষ ওভারে তিন উইকেট নিয়ে একাই খেলা ঘুরিয়ে দিলেন ক্রুণাল।
পর পর দু’বলে স্যান্টনার এবং দীপক চহরকে তুলে নিলেন ক্রুণাল। ৪ বলে ১৯ চাই মুম্বইয়ের।
ভুবনেশ্বরের বলে তুলে খেলতে গিয়ে ফিল সল্টের হাতে ক্যাচ দিলেন তিলক। ৫৬ রানে ফিরলেন তিনি।
আগের ম্যাচে রিটায়ার্ড আউট হওয়া তিলকই জয়ের স্বপ্ন দেখাচ্ছেন মুম্বইকে। অর্ধশতরান করলেন তিনি। সঙ্গে রয়েছেন হার্দিক। মুম্বই ১৮১-৪।
নেমেই চালাতে শুরু করেছেন হার্দিক। ১৩তম ওভারে হেজ়লউডকে দুটি ছয় এবং দুটি চার মারলেন। ১৪তম ওভারে দাদা ক্রুণালকেও দুটি ছয় মারলেন। আস্কিং রেট বেড়ে যাচ্ছে মুম্বইয়ের।
দয়ালের দ্বিতীয় বলেই সূর্যের শট আকাশে উঠে গিয়েছিল। তিনি ক্যাচ ধরেও ফেলেছিলেন। তবে উল্টো দিক থেকে আসা জিতেশের সঙ্গে সঙ্ঘর্ষ হয় এবং ক্যাচ পড়ে যায়। চতুর্থ বলে দয়ালকে ছয় মারলেও ষষ্ঠ বলেই আউট সূর্যকুমার। এ বার তাঁর ক্যাচ ধরলেন লিভিংস্টোন।
রানের গতি কমে গিয়েছিল জ্যাকসের। তুলে মারতে গিয়েছিলেন ক্রুণালকে। ক্যাচ দিলেন কোহলির হাতে।
ক্রুণালকে এক ওভারে তিনটি চার মারলেন জ্যাকস। তার আগে ওভারে সুযশের বলে সূর্যের ক্যাচের আবেদন করেছিল আরসিবি। যদিও রিভিউয়ে তা খারিজ হয়ে যায়।
পাওয়ার প্লে-তে প্রয়োজনীয় রান তুলতে পারল না মুম্বই। ১০ বলে মাত্র ৬ রান করেছেন সূর্য।
হেজ়লউডের বল লেগেছিল রিকেলটনের প্যাডে। আম্পায়ার আউট না দিলেও আরসিবি রিভিউ নেয়। তা সফল। ১৭ রানে ফিরলেন রিকেলটন।
প্রথম ওভারে ভুবনেশ্বরকে ছয় মেরেছিলেন। দ্বিতীয় ওভারে দয়ালকে দুটি চার মেরেই আউট রোহিত। ফর্ম ফিরল না এই ম্যাচেও। ফিরলেন ১৭ রানে।
শেষ বলে আর একটু হলেই উইকেট নিয়েছিলেন বেঙ্গালুরু। তবে রিভিউ নিয়ে বেঁচে গেলেন জিতেশ শর্মা। মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে লড়াকু স্কোর বেঙ্গালুরুর।
বোল্টের পর পাটীদারের ব্যাটের কানায় লেগে উঠে গিয়েছিল। ঝাঁপিয়ে ক্যাচ ধরলেন রিকেলটন। ৬৪ রানে ফিরলেন পাটীদার।
১৭তম ওভারে হার্দিক দিলেন ২৩ রান। তাঁকে দু’টি ছয় এবং একটি চার মারেন পাটীদার। আরও একটি চার মারেন জিতেশ। পরের ওভারে বুমরাহ দিলেন পাঁচ রান।
বোল্টের শেষ ওভারে এল ১৬ রান। অর্ধশতরানের দিকে এগোচ্ছেন পাটীদার।
হার্দিকের একই ওভারে আউট লিভিংস্টোন। শূন্য রান করলেন তিনি।
হার্দিকের বলে তুলে মারতে গিয়েছিলেন কোহলি। বাউন্ডারির ধারে ধরা পড়লেন নমন ধীরের হাতে। ৬৭ রানে ফিরলেন তিনি।
হার্দিকের ১৩তম ওভারে এল ১১ রান। দুটি চার মারলেও এক বার নিজের শটেই হেলমেটে আঘাত খেলেন পাটীদার। কোহলি ৬০ এবং পাটীদার ১৯ রানে ক্রিজে।