ভারতীয় ক্রিকেটারদের উচ্ছ্বাস। ছবি: পিটিআই।
তাসকিনকে চার, চার এবং ছয় মেরে ৪৯ বল বাকি থাকতে ভারতকে জেতালেন হার্দিক।
ধরে খেললেও চলে, এমন অবস্থায় অকারণে মারতে গেলেন সঞ্জু। মেহেদির বলে তাঁর ক্যাচ ধরলেন রিশাদ। ২৯ রান করেছেন সঞ্জু।
সঞ্জুর সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউট হয়ে গেলেন অভিষেক। তৌহিদ রান আউট করলেন। ৭ বলে ১৬ করেছেন অভিষেক।
শেষ ওভারের পঞ্চম বলে মুস্তাফিজুরের স্টাম্প ছিটকে দিলেন আরশদীপ। ১২৭ রানে শেষ বাংলাদেশ।
ক্রিজ়ে এসেই আগ্রাসী ব্যাটিং করছিলেন রিশাদ। তাঁকে বুদ্ধি করে ফেরালেন বরুণ। রিশাদ ক্যাচ দিলেন হার্দিকের হাতে।
ফিরলেন বাংলাদেশের অধিনায়ক। ওয়াশিংটনের বলে তাঁর হাতেই ক্যাচ দিলেন নাজমুল (২৭)।
দ্বিতীয় উইকেট পেলেন বরুণ। তাঁর বল বুঝতে না পেরে বোল্ড হলেন জাকের আলি।
বিপদের সময়ে নেমেও দলকে উদ্ধার করতে পারলেন না মাহমুদুল্লা। মায়াঙ্কের বলে উইকেট ছেড়ে খেলতে গিয়ে ডিপ কভারে ক্যাচ দিলেন ওয়াশিংটন সুন্দরের হাতে।
বরুণ চক্রবর্তী ফেরালেন তৌহিদকে (১২)। ক্যাচ নিলেন হার্দিক পাণ্ড্য।
জীবনের প্রথম আন্তর্জাতিক ওভারে কোনও রান দিলেন না মায়াঙ্ক। প্রতিটি বলই করেছেন ১৪০ কিলোমিটারের উপরে।
তৃতীয় ওভারে আবার উইকেট হারাল বাংলাদেশ। আরশদীপের প্রথম বলে স্টাম্প ভাঙল পারভেজ হোসেন ইমনের (৮)।
আরশদীপের বল লিটনের ব্যাটের কানায় লেগে উঠে গেল। ক্যাচ ধরলেন রিঙ্কু সিংহ।
তিন বছর পর আবার জাতীয় দলে বরুণ চক্রবর্তী। মাঝে ভারত খেলে ফেলেছে ৮৬টি ম্যাচ।
জাতীয় দলের হয়ে অভিষেক মায়াঙ্ক যাদব এবং নীতীশ রেড্ডির।