বিরাটের দল থেকে রোহিতের দলে গেলেন এক ক্রিকেটার। —ফাইল চিত্র
আইপিএল বাকি এখনও পাঁচ মাস। দল গোছানোর কাজ যদিও শুরু হয়ে গিয়েছে। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর থেকে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে যাচ্ছেন জেসন বেহরেনডর্ফ। অস্ট্রেলিয়ার পেসারকে দলে নিয়ে পেস আক্রমণ আরও শক্তিশালী করল মুম্বই।
এ বারের আইপিএলের নিলামে বেহরেনডর্ফকে ৭৫ লক্ষ টাকা দিয়ে কেনে আরসিবি। সেই টাকাতেই দল বদল হল তাঁর। ২০২১ সালে বেহরেনডর্ফ ছিলেন চেন্নাই সুপার কিংস দলে। ২০১৮ সালে তিনি ছিলেন মুম্বই দলে। আবার সেই দলেই ফিরলেন বেহরেনডর্ফ। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৯টি ম্যাচ খেলা বাঁহাতি পেসার ৭টি উইকেট নিয়েছেন। ২০১৮ সালে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে ৫টি ম্যাচ খেলেছিলেন বেহরেনডর্ফ। নিয়েছিলেন ৫টি উইকেট।
ইতিমধ্যেই আইপিএলের নিলামের দিন ঘোষণা করে দিয়েছে বিসিসিআই। কোচিতে বসবে নিলামের আসর। ২৩ ডিসেম্বর হবে সেই নিলাম। ২০২২ সালের আইপিএলের আগে বড় নিলাম হয়েছিল। এ বার তাই খুব বেশি ক্রিকেটারকে নিয়ে নিলাম হবে না। ডিসেম্বরের শুরুতেই আইপিএলের নিলামে কোন কোন ক্রিকেটার থাকবেন তা ঠিক হয়ে যেতে পারে। ১৫ নভেম্বরের মধ্যে সব দলকে জানিয়ে দিতে হবে যে তারা কোন কোন ক্রিকেটারকে ছাড়বে। এ বারের নিলাম হবে এক দিনেই। এ বারের নিলামে বেন স্টোকস, স্যাম কারেন এবং ক্যামেরন গ্রিন নাম দেন কি না সেই দিকে নজর থাকবে। তাঁরা নিলামে এলে দলগুলি যে তাঁদের কিনতে আগ্রহী হবে তা বলাই যায়।
গত বারের নিলাম শেষে সব থেকে বেশি টাকা ছিল পঞ্জাব কিংসের হাতে। শিখর ধাওয়ানের দলের হাতে ছিল ৩ কোটি ৪৫ লক্ষ টাকা। লখনউ সুপার জায়ান্টসের হাতে কোনও টাকাই ছিল না। চেন্নাই সুপার কিংসের হাতে ছিল ২ কোটি ৯৫ কোটি টাকা। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের হাতে ছিল ১ কোটি ৫৫ লক্ষ। রাজস্থান রয়্যালসের হাতে ছিল ৯৫ লক্ষ টাকা। কলকাতা নাইট রাইডার্সের হাতে ছিল ৪৫ লক্ষ টাকা। গুজরাত টাইটান্সের হাতে ছিল ১৫ লক্ষ টাকা। মুম্বই ইন্ডিয়ান্স, সানরাইজার্স হায়দরাবাদ এবং দিল্লি ক্যাপিটালসের হাতে ছিল ১০ লক্ষ টাকা করে।