আইপিএলের ট্রফি। — ফাইল চিত্র।
হার্দিক পাণ্ড্যকে নিয়ে চলতে থাকা নাটক শেষ হয়েছে সোমবার। গুজরাত টাইটান্স থেকে তিনি আনুষ্ঠানিক ভাবে যোগ দিয়েছেন মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে। অন্য দিকে, মুম্বই থেকে বেঙ্গালুরুতে যোগ দিয়েছেন ক্যামেরন গ্রিন। দুই ক্রিকেটারের ক্ষেত্রেই শুধু অর্থের বিনিময়ে লেনদেন হয়েছে। তাতে বিরাট কোহলির দলের টাকা যেমন অনেকটাই কমে গিয়েছে, তেমনই বেড়ে গিয়েছে গুজরাত এবং মুম্বইয়ের টাকা।
রবিবার গুজরাতের হাতে ছিল ২৩.১৫ কোটি টাকা। হার্দিককে ছেড়ে দেওয়ায় তাদের হাতে এসেছে আরও ১৫ কোটি। অর্থাৎ সব মিলিয়ে এখন গুজরাতের হাতে ৩৮.১৫ কোটি। নিলামে সবচেয়ে বেশি টাকা নিয়ে নামবে তারাই। দ্বিতীয় স্থানে থাকা হায়দরাবাদের হাতে রয়েছে ৩৪ কোটি। তৃতীয় স্থানে থাকা কলকাতার হাতে রয়েছে ৩২.৭ কোটি।
হার্দিককে কিনেও মুম্বইয়ের আর্থিক লাভ হয়েছে। কারণ ক্যামেরন গ্রিনকে বেঙ্গালুরুতে পাঠিয়ে দেওয়ায় রোহিত শর্মার দলে হাতে এসেছে ১৭.৫ কোটি টাকা। তার থেকে ১৫ কোটি টাকা দিয়ে হার্দিককে কিনেছে তারা। ফলে অতিরিক্ত ২.৫ কোটি থাকছে রোহিতদের হাতে। রবিবার তাদের হাতে ছিল ১৫.২৫ কোটি টাকা। এখন রোহিতের দলের হাতে রয়েছে ১৭.৭৫ কোটি টাকা।
এ ছাড়া, চেন্নাইয়ের হাতে রয়েছে ৩১.৪ কোটি টাকা। পঞ্জাবের হাতে রয়েছে ২৯.১ কোটি টাকা। দিল্লি ক্যাপিটালসের হাতে রয়েছে ২৮.৯৫ কোটি টাকা। রাজস্থানের হাতে রয়েছে ১৪.৫০ কোটি টাকা। সবচেয়ে কম টাকা থাকছে লখনউ সুপার জায়ান্টসের হাতে। তাদের থাকছে ১৩.১৫ কোটি।