এক সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমকে এশিয়া ক্রিকেট সংস্থার কর্তা বলেছেন, “এই সময় দাঁড়িয়ে বলা কঠিন শ্রীলঙ্কা আদৌ এশিয়া কাপ আয়োজন করতে পারবে কি না। আমি জানি শ্রীলঙ্কা আগ্রহী এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করার জন্য। এখনও সময় রয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী ওদের সময়ের মধ্যে জানাতে হবে যে আদৌ ওরা আয়োজন করতে পারবে কি না।”
২০১৮ সালের এশিয়া কাপ। —ফাইল চিত্র
অর্থনৈতিক ভাবে ভেঙে পড়েছে শ্রীলঙ্কা। দেশের অবস্থা যে জায়গায় রয়েছে সেখানে এশিয়া কাপ আয়োজন করা কতটা সম্ভব তাদের পক্ষে? ২৭ অগস্ট থেকে শুরু হবে এই প্রতিযোগিতা। ২৭ জুলাইয়ের মধ্যে তাদের জানিয়ে দিতে হবে আদৌ সে দেশে বিশ্বকাপ আয়োজন করা সম্ভব কি না।
শ্রীলঙ্কায় রোজকার জীবনে প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম অত্যাধিক বেড়ে গিয়েছে। তেলের দামও বেড়ে গিয়েছে প্রচুর। সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে। অর্জুন রণতুঙ্গা, সনৎ জয়সূর্যের মতো ক্রিকেটার রাস্তায় নেমে প্রতিবাদে যোগ দিচ্ছেন। এমন অবস্থাতেও সে দেশে এশিয়া কাপ আয়োজন করা নিয়ে আশাবাদী শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডের কর্তারা।
এক সর্বভারতীয় সংবাদ মাধ্যমকে এশিয়া ক্রিকেট সংস্থার কর্তা বলেছেন, “এই সময় দাঁড়িয়ে বলা কঠিন শ্রীলঙ্কা আদৌ এশিয়া কাপ আয়োজন করতে পারবে কি না। আমি জানি শ্রীলঙ্কা আগ্রহী এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করার জন্য। এখনও সময় রয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী ওদের সময়ের মধ্যে জানাতে হবে যে আদৌ ওরা আয়োজন করতে পারবে কি না।”
২০২০ সালে এশিয়া কাপ আয়োজন করার কথা ছিল শ্রীলঙ্কার। কিন্তু সেই সময় অতিমারির কারণে সেই প্রতিযোগিতা পিছিয়ে দেওয়া হয়। ২০২৩ সালে এশিয়া কাপ আয়োজন করার কথা পাকিস্তানের। শেষ এশিয়া কাপ হয়েছিল ২০১৮ সালে। সে বার ভারত জিতেছিল। এ বারের এশিয়া কাপ হবে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে অনুশীলন করে নিতে চায় দলগুলি।