প্রথমবার অলিম্পিক্সে খেলতে নামবেন হায়দরাবাদের মেয়ে পি ভি সিন্ধু।
সিন্ধু ছাড়াও তারঁ শহরেরই সাইনা নেহওয়াল, শ্রীকান্ত, পারুপল্লি কাশ্যপ, জ্বালা গাট্টা, অশ্বিনী পুনাপ্পা, মনু অত্রী ও সুমিত রেড্ডিকেও রিও অলিম্পিক্সে খেলতে দেখা যাবে।
এখানে উল্লেখ্য অলিম্পিক্সে ভারতীয় মহিলা ডাবলস দল খেললেও এই প্রথম পুরুষ ডাবলস জুটিকে অলিম্পিক্সে খেলতে দেখা যাবে।
লন্ডন অলিম্পিক্সে সাইনা নেহওয়াল প্রথমবার ভারতকে একটি অলিম্পিক পদক এনে দিয়েছিলেন। ভারতীয় ব্যাডমিন্টন দলের কোচ গোপীচাঁদের আশা ব্যাডমিন্টনে আবার এত বড় একটি দল পাঠাচ্ছে ভারত। সুতরাং এবার ভারতের পদক সংখ্যা বাড়তে পারে।
এই ব্যাপারে আজ সিন্ধু বলেন ‘‘অলিম্পিক্সে খেলাই আমার ছোটবেলার স্বপ্ন। সেই স্বপ্নকে সফল করতে রিওতে আমি একটা পদক জিততে চাই।’’
ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়দের পাশাপাশি আজ ভারতীয় অলিম্পিক সংস্থা ভারতীয় গল্ফ ইউনিয়নের দেওয়া তিন গল্ফার অনির্বাণ লাহিড়ি, শিবশঙ্কর প্রসাদ চৌরাসিয়া ও মহিলা গল্ফার অদিতি অশোকের নাম পাঠিয়েছেন রিও অলিম্পিক্সের অর্গানাইজিং কমিটির কাছে।
এদিকে রিও অলিম্পিক্সের প্রস্তুতির জন্য ডাবলিনে আমন্ত্রিত ভারতীয় বক্সাররা উড়ে গেলেও টিকিট থাকা স্বত্ত্বেও আটকে গেলেন বক্সার মনোজ কুমার ও তাঁর কোচ ধর্মেন্দ্র যাদব। আয়ারল্যান্ড সরকার তাদের ভিসা দেননি। কমনওয়েলথে সোনা জয়ী মনোজ কুমার যাতে ডাবলিনে পৌঁছতে পারেন তার জন্য কেন্দ্রীয় ক্রীড়া মন্ত্রক সব রকম চেষ্টা করছে।
১৪ জুন থেকে বাকুতে(আজারবাইজান)হতে চলা শেষ অলিম্পিক্স কোয়ালিফায়ারের প্রস্তুতির জন্য এটাই ভারতীয় বক্সারদের শেষ সুযোগ। সেই দিকে লক্ষ্য রেখেই ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রকও ইতিমধ্যেই সবরকম চেষ্টা চালাচ্ছে।