ডেভিড ওয়ার্নার: বছরের শুরুতেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি করেন এই অজি বাঁহাতি। বছরে চারটি সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। আমাদের বিশ্ব একাদশের প্রথম ওপেনার তিনিই।
অ্যালিস্টার কুক: বছরের মাঝখানের দিকটা ফর্ম হারালেও ইংল্যান্ডের প্রাক্তন অধিনায়ক জাত চিনিয়েছেন বক্সিং ডে টেস্টে। বছরে দু’টি ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন কুকু। দলের দ্বিতীয় ওপেনার তিনিই।
চেতেশ্বর পূজারা: টেস্টে এই মুহূর্তে বিশ্বের সেরা তিন নম্বর তিনিই। এই বছর একটি ডাবল সেঞ্চুরি এবং তিনটি সেঞ্চুরি রয়েছে পূজারার।
স্টিভ স্মিথ: তর্কাতিত ভাবে দলের চার নম্বরে থাকবেন অজি অধিনায়ক। ৫টি সেঞ্চুরি এবং একটি ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন স্মিথ। দলের অধিনায়কও তিনিই।
বিরাট কোহালি: বছরে তিনটি ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন ভারত অধিনায়ক। নিজের পরিচিত চার নম্বরে না থাকলেও দলে তিনি মাস্ট।
কুইন্টন ডি’কক: আমাদের বর্ষসেরা দলের উইকেটরক্ষক। ঋদ্ধিমানদের সঙ্গে টক্কর থাকলেও ব্যটিংয়ে অনেকটা এগিয়ে থাকাই দলে রাখল কককে।
বেন স্টোকস: ইংল্যান্ডের জাতীয় দলের অন্যতম ভরসা এই অলরাউন্ডার। মদ্যপান করে অভব্য আচরণ করায় অ্যাশেজে স্টোকসকে দলে রাখেনি ইসিবি। তবে, এই ঘটনার আগে ইংল্যান্ডের হয়ে যখন মাঠে নেমেছেন তখন বেনের পারফরম্যান্স ছিল নজর কাড়া।
রবীন্দ্র জাডেজা: ভারতীয় স্পিন বিভাগের অন্যতম অস্ত্র জাডেজা। এই বছরও বহু ম্যাচের রং একা হাতে বদলে দিয়েছেন সৌরাষ্ট্রে এই স্পিনার। ফলে বছরের সেরা দলে নিশ্চিত ভাবে জয়গা পাওয়ার যোগ্য জাড্ডু।
রবিচন্দ্রন অশ্বিন: কুলদীপ যাদব-যুজবেন্দ্র চাহালদের মধ্যেও নিজের জায়গা ধরে রেখেছেন অশ্বিন। তরুণ স্পিনারদের মধ্যেও ভারতীয় দলের অন্যতম ভরসা এই অফ স্পিনার। স্পিনার হিসেবে বছরের সেরা দলে অশ্বিনের জায়গা নিশ্চিত।
জেমস অ্যান্ডরসন: অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে অ্যাশেজ খোয়াতে হলেও ইংল্যান্ড বোলিং লাইনআপকে ভরসা জুগিয়েছেন জেমস। এই দলে জায়গা পাওয়ার অন্যতম দাবিদার জেমস।
কাগিসো রাবাদা: তর্কাতিত ভাবে বছরের সেরা দলে জায়গা পাবেন দক্ষিণ আফ্রিকার এই পেসার।