জোড়া গোলে নায়ক নেইমার। মঙ্গলবার মিউনিখে। ছবি: এএফপি।
ঘরের মাঠে মুখরক্ষা হল পেপে গুয়ার্দিওলার। কিন্তু ফাইনালে যাওয়া থেকে বার্সেলোনাকে আটকাতে পারলেন কোথায়! মঙ্গলবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমিফাইনালের দ্বিতীয় পর্বে ৩-২ জিতল বায়ার্ন মিউনিখ। কিন্ত প্রথম পর্বে ৩-০ এগিয়ে থাকায় দু’পর্ব মিলিয়ে ৫-৩ ম্যাচ জিতে নিল বার্সেলোনা।
ঘরের মাঠে তাঁরা যে ভয়ঙ্কর সেটা ম্যাচ শুরু হতে না হতেই বুঝিয়ে দিয়েছিল বায়ার্ন। আট মিনিটে বেনাতিয়ার গোলে। বার্সেলোনা অবশ্য জবাবটা দিয়েছিল নেইমারের জোড়া গোলে। ন্যু কাম্পে মেসির দাপটের পর মিউনিখে দিনটা নিজের নামে করার ইঙ্গিতই ছিল নেইমারের ১৫ মিনিটের মধ্যেই পরপর গোলে। বিরতিতেও ২-১ এগিয়ে ছিল বার্সা। কিন্তু বিরতির পর ১৫ মিনিটের মধ্যে লেওয়ানডস্কি আর মুলারের গোলে এগিয়ে যায় বায়ার্ন। যে ভাবে তেড়েফুঁড়ে উঠেছিল বায়ার্ন সমর্থকরাও আশায় ছিলেন অবিশ্বাস্য কাজটা হয়তো করে ফেলবে তাঁদের টিম। এ বার আরও তিন গোল করে ৬-২ মেসিদের হারিয়ে ফাইনালে চলে যাবে। কিন্তু জেরার পিকেদের ডিফেন্স আর কোনও ভুল করেনি।
নজরে ফালকাও: অনেক প্রত্যাশা নিয়ে ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডে সই করলেও অর্ধেক মরসুম রিজার্ভ বেঞ্চেই কাটাতে হয়েছে রাদামেল ফালকাওকে। আর এ বার কলম্বিয়ার সেরা স্ট্রাইকারকে সই করাতে তৎপর চেলসি ও লিভারপুল। লিভারপুল যেমন মারিও বালোতেলিকে বিক্রি করে পরিবর্তে চায় ফালকাওকে। পাশাপাশি আবার দিয়েগো কোস্তার সঙ্গী হিসাবে ফালকাওকে সই করতে চান চেলসি কোচ হোসে মোরিনহো।