নিজের স্বাদ অনুযায়ী নুন বা চিনি যোগ করতে পারেন। 'ইমিউনিটি' বাড়াতে খয়ে দেখুন এই স্মুদি। ছবি: শাটারস্টক।
সবুজ শাকসব্জির উপকারিতা সকলেরই কমবেশি জানা। তাই এবার সবুজ রঙের পানীয়। অনেককেই সবুজ শাকসব্জি খাওয়াতে যথেষ্ট পরিশ্রম করতে হয়। সাধারণ তরিতরকারির আদলে শাকসব্জি মুখে রোচে না। কিন্তু পুষ্টির সঙ্গে আপস করা যাবে না মোটেও। এই মজাদার রেসিপি জানা থাকলে প্রিয়জনের প্লেটে পালং শাকের পুষ্টি পৌঁছে দেওয়া যাবে সহজেই। পালং শাকে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, ই।
মূলত সকালে জলখাবারে হিসেবে দু পিস টোস্টের সঙ্গে এই স্মুদি খাওয়া যেতে পারে। খাওয়া যেতে পারে সন্ধ্যাবেলাতেও। পালং শাকের সঙ্গে এই স্মুদিতে ব্যবহার করা হয়েছে মাঝারি আকারের একটি কলা। পটাসিয়ামে ভরপুর এই ফল। তাই এই রেসিপি যে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াবে, এতে সন্দেহ নেই। রইল রেসিপি
উপকরণ
মাঝারি আকারের কলা একটি
পালং শাক ৮০ গ্রাম
১ টেবিল চামচ পিনাট বাটার বা মাখন
১ কাপের চেয়ে একটু বেশি পরিমাণ দুধ (সোয়া মিল্ক, বাদাম মিল্ক বা অ্যালমন্ড মিল্কও ব্যবহার করা যাবে)
এক চা চামচ গোল মরিচ গুঁড়ো
প্রণালী: পালং শাক গরম জলে ধুয়ে নিতে হবে। কলার খোসা ছাড়িয়ে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিতে হবে। এর পর উপকরণগুলিকে এক সঙ্গে মিক্সিতে দিয়ে পেস্ট করে নিন। কাচের গ্লাসে সবুজ পানীয় ঢেলে দিন। অল্প গোল মরিচ গুঁড়ো ছড়িয়ে দিন পানীয়ের উপরে। পরিবেশনের জন্য উপরে একটা পাতা দিয়ে সাজিয়ে দিতে পারেন। কিংবা রহস্যও রেখে দিতে পারেন যে এই সবুজ স্মুদি আসলে কীসের তৈরি? এ বার চেখে দেখুন ইমিউনিটি বুস্টিং গ্রিন স্মুদি।