বিশ্ব অস্টিওপরেসিস দিবস, হাড় সুস্থ রাখতে সচেতন থাকুন

দুর্বল হচ্ছে হাড়। স্বাভাবিক ভাবেই বাড়ছে অস্টিওপরেসিসের প্রকোপ। এই অবস্থা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে ২০ অক্টোবর বিশ্ব অস্টিওপরেসিস দিবস ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২০ অক্টোবর ২০১৫ ১৮:৪১
Share:

শরীরের ওজন নিয়ে এখন যতটা মাথাব্যথা আমাদের, ততটা কিন্তু হাড় নিয়ে নয়। অথচ এই হাড়ই কিন্তু বয়সকালে ধরে রাখবে আপনাকে। বয়স, জিনগত কারণ, মেনোপজ, অনিমিয়ত জীবন যাপনে দেখা দেয় অস্টিওপরেসিসের মতো হাড় ভঙ্গুর হয়ে যাওয়ার রোগ। ওজন কমানোর ঝোঁকে অল্পবয়সীদের মধ্যে বাড়ছে অস্বাস্থ্যকর ডায়েটের প্রবণতা। যার ফলে ওজন কমলেও ভেঙে যাচ্ছে শরীর। দুর্বল হচ্ছে হাড়। স্বাভাবিক ভাবেই বাড়ছে অস্টিওপরেসিসের প্রকোপ। এই অবস্থা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে ২০ অক্টোবর বিশ্ব অস্টিওপরেসিস দিবস ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

Advertisement

একটু সচেতন থেকে যদি মেনে চলা যায় সঠিক ডায়েট ও শরীরচর্চার রুটিন, তবে অস্টিওপরেসিসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমানো যেতে পারে।

ডায়েট- হাড় সুস্থ রাখতে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি, ভিটামিন কে, স্ট্রনটিয়াম, বোরন, ম্যাগনেশিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম যুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন। দুধ, চিজ, দই জাতীয় খাবার ক্যালসিয়ামের আধার। এ ছাড়াও শাক সবজি, শস্য ফলের রসেও থাকে ক্যালসিয়াম। তেল যুক্ত মাছ যেমন ম্যাকরেল, স্যালম বা টুনায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ডি। এই ধরনের খাবার যদি ডায়েটে থাকে তবে আপনার হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।

Advertisement

শরীরচর্চা- ওজন তোলা বা পেশির শক্তি বাড়ানোর এক্সারসাইজ হাড়ের ঘনত্ব বাড়াতে সাহায্য করে। তবে যদি কখনও হাড় ফ্র্যাকচার হয়ে থাকে তবে নাচ, দৌড় বা স্কিপিংয়ের মতো এক্সারসাইজ এড়িয়ে চলুন। তার বদলে তা়ড়াতাড়ি সিঁড়ি ভেঙে উঠুন বা হাঁটুন। এতে হার্টও ভাল থাকবে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement