ফাইল চিত্র
উপার্জনের জন্যই হোক, কিংবা নিছক শখে, হালে অনেকেই নিজের ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করছেন। বিশেষ করে করোনাকালে সময় কাটাতেই অনেকেই তৈরি করে ফেলেছেন এমন ভিডিয়ো-মাধ্যম। শখে বানানো হলেও সেগুলির অনেকগুলিই এখন রোজগারের মাধ্যমও হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে এই ধরনের ভিডিয়ো-মাধ্যম এগিয়ে নিয়ে যেতে দরকার ভাল ক্যামেরা।
অনেকেই ইউটিউব চ্যানেলের জন্য নতুন ক্যামেরা কেনার কথা ভাবছেন। কিন্তু কোন বিষয়গুলি দেখে এই কাজের জন্য ক্যামেরা কিনবেন?
• মিররলেস: সাধারণত মিররলেস ক্যামেরার ওজন অন্য ডিজিট্যাল এসএলআর ক্যামেরার চেয়ে কম। ফলে এতে ভিডিয়ো রেকর্ড করা তুলনায় সহজ।
• রেজোলিউশন: অনেকেই মনে করেন, যত বেশি রেজোলিউশনের ক্যামেরা, তত ভাল। কিন্তু মনে রাখা দরকার, ইউটিউব বা অন্য নেটমাধ্যমে মোবাইল ফোনেই বেশি মাত্রায় দেখা হয়। কম্পিউটার বা বড় পর্দায় এগুলি দেখার হার খুবই কম। ফলে খুব বেশি রেজোলিউশনের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিয়ো রেকর্ড করে লাভ নেই।
উপার্জনের জন্যই হোক, কিংবা নিছক শখে, হালে অনেকেই নিজের ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করছেন। ফাইল ছবি
• ক্যামেরার স্ক্রিন: এমন ক্যামেরা কেনাই ভাল, যার স্ক্রিনটি ঘোরানো যায়। পাশাপাশি এই ক্যামেরায় যদি টাচস্ক্রিনের সুবিধা থাকে, তা হলে আরও ভাল।
• ট্র্যাকিংয়ের সুবিধা: এই জাতীয় ভিডিয়ো রেকর্ড করার সময়ে অনেকেই ক্যামেরাটি হাতে ধরে থাকেন। সেই অবস্থায় হাঁটলে ফোকাস স্থির রাখা মুশকিল হয়। ফলে এমন ক্যামেরা কেনা উচিত, যাতে ট্র্যাকিং এবং অটোফোকাসের সুবিধা আছে।
• লম্বা করে ভিডিয়ো রেকর্ডের সুবিধা: সাধারণত বেশির ভাগ ডিজিটাল এসএলআর ক্যামেরায় অনুভূমিক ভাবে ভিডিয়ো রেকর্ড করা যায়। উলম্ব ভাবে রেকর্ড করার জন্য ক্যামেরাটিকেই ঘোরাতে হয়। তাতে ধরতে অসুবিধা হয়। কিন্তু কিছু কিছু ক্যামেরা না ঘুরিয়েই উলম্ব ভাবে ভিডিয়ো রেকর্ড করা সম্ভব। এটি দরকার কারণ ইনস্টাগ্রামের মতো নেটমাধ্যমে উলম্ব ফ্রেমের ভিডিয়ো বেশি জনপ্রিয়।