প্রতীকী ছবি।
রবিবারের খাওয়াদাওয়া বলে কথা। মাংসতে তো ভালই তেল-মশলা পড়েছিল। তাতে যদি শুকনো লঙ্কা থেকে থাকে, তবে তো কথাই নেই। ঝাল লাগতেই পারে। তখন কী করেন? বোতলবন্দি নরম পানীয় খান। কিংবা বরফ দিয়ে জল খেতেই থাকেন। এর পর থেকে এমন হলে কিছুটা ঠান্ডা দুধ খেয়ে দেখবেন।
অবাক হচ্ছেন তো?
কিন্তু দুধে এমন একটি জিনিস থাকে, যা সহজেই লঙ্কার ঝাঁঝের সঙ্গে লড়তে পারে। শুকনো লঙ্কার ঝাল মূলত হয় ক্যাপসাইসিন নামক একটি বস্তু থেকে। আর দুধে থাকে ক্যাসিন নামক একটি প্রোটিন। এই দু’টি উপাদান একে অপরের সঙ্গে মিলতে সময় নেয় না। তাই সঙ্গে সঙ্গে ঝাল খাওয়ার অস্বস্তি কমে যায়। জিভে বা পেটে যে জ্বালা ভাব তৈরি হয়েছিল, তা মুহূর্তের মধ্যে গায়েব হয়।
প্রতীকী ছবি।
তাই বলে ভিগান দুধ খেলে কোনও কাজ হবে না। সয়া মিল্ক বা আমন্ড মিল্কে মোটেই ক্যাসিন থাকে না। গরুর দুধ খেলে অবশ্যই কাজ হবে।