এক ছাদের তলায় চাইলেই কি সব রকম বিরিয়ানি পাওয়া যেতে পারে? ছবি- সংগৃহীত
অনেক দিন আগে থেকে ঠিক করে রেখেও রেস্তরাঁয় গিয়ে অন্য কিছু অর্ডার করতে পারেন না বেশির ভাগ সময়ে। কারণ, ওই বিরিয়ানি। খেতে গিয়ে নাকে তার সুবাস এলেই যেন দিগ্বিক জ্ঞানশূণ্য হওয়ার জোগাড়। এ দিকে বন্ধুদের মুখে নানা রকম বিরিয়ানির গল্প শুনে খেতে তো ইচ্ছা করেই। তবে বেশির ভাগ রেস্তরাঁতেই তো বিরিয়ানি বলতে হয় মুরগি, নয় তো খাসি। আর চিংড়ি বা ইলিশ খেতে চাইলে একটু বাঙালি ঘেঁষা রেস্তরাঁতে যেতে হবে। কিন্তু এক ছাদের তলায় চাইলেই কি সব রকম বিরিয়ানি পাওয়া যেতে পারে?
উৎসব চলবে শুধুমাত্র এক সপ্তাহের জন্য। ছবি- সংগৃহীত
ইচ্ছা শুনে ভাবছেন বুঝি ভূতের রাজার কাছে চাইলেই হয়!
না, কলকাতাতেই পাওয়া যায়। একেবারে ভারতের মানচিত্রের উপরের দিকে কাশ্মীর, সেখানকার পোলাও থেকে কাবুলিওয়ালার দেশে থেকে কাবুলি পোলাও, একেবারে নবাবি আওয়াধি বিরিয়ানি, হায়দরাবাদের বিরিয়ানি, গোয়ার চিংড়ি বিরিয়ানি, কাচ্চি বিরিয়ানি, মাটির হাঁড়িতে মটকা বিরিয়ানি, একেবারে যেন বাংলাদেশের হেঁশেল থেকে উঠে আসা ইলিশ বিরিয়ানি, কী নেই সেখানে!
উৎসব চলবে শুধুমাত্র এক সপ্তাহের জন্য। ছবি- সংগৃহীত
তবে এই উৎসব চলবে শুধুমাত্র এক সপ্তাহের জন্য। ‘ভ্যালেন্টাইনস ডে’ উপলক্ষে ১৪ থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি চলবে ‘জশ্ন-এ-বিরিয়ানি’ উৎসব। তবে শুধুমাত্র উত্তর কলকাতায় ‘করিম্স’-এর হাতিবাগান শাখায়। সেখানে গিয়ে পছন্দের পদ বেছে নিলেই হল।