Food Wastage

খাবার ফেলে দিতে খারাপ লাগে? ৫ পরামর্শ মানলে খাবার নষ্ট হবে না, সাশ্রয়ও হবে

অনেকেই খাবার নষ্ট করা পছন্দ করেন না। কিন্তু উপায়ান্তরও থাকে না। পাঁচটি বিষয় মেনে চললে অবশ্য খাবার নষ্টের পরিমাণ কমানো সম্ভব।

Advertisement

আনন্দবাজার ডট কম ডেস্ক

শেষ আপডেট: ০৯ এপ্রিল ২০২৫ ২০:১৪
Share:

ছবি : সংগৃহীত।

রোজ কত খাবারই রান্নাঘর থেকে যায় আবর্জনার পাত্রে! কখনও নষ্ট হয়ে যাওয়া সব্জি, কখনও খারাপ হয়ে যাওয়া খাবার, শুকিয়ে যাওয়া ফলমূল, রেস্তরাঁ থেকে এনেও না খাওয়া বাসি খাবার। বহু বাড়িতেই এমন রোজ হয়। আবার এমন বাড়িও তো আছে যেখানে দু’বেলা হাঁড়ি চড়ে না। তাঁদের কথা ভেবে হয়তো অনেকেই খাবার নষ্ট করা পছন্দ করেন না। কিন্তু উপায়ান্তরও থাকে না। পাঁচটি বিষয় মেনে চললে অবশ্য খাবার নষ্টের পরিমাণ কমানো সম্ভব।

Advertisement

১। খাবার পরিকল্পনা

আগামী এক সপ্তাহ কী খাবেন, তার একটা পরিকল্পনা করে ফেলুন সপ্তাহের শুরুতেই। সেই অনুযায়ীই প্রয়োজনমতো জিনিসপত্র কিনুন। তাতে বাড়তি কেনাকাটা কমবে। সাশ্রয়ও হবে। আবার অতিরিক্ত খাবার নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনাও থাকবে না।

Advertisement

২। এক্সাপায়ারি ডেট

প্যাকটজাত খাবার প্রায় সব বাড়িতেই কেনা হয়। তেমন খাবারের এক্সপায়ারি ডেটে নজর দিন। দরকার হলে কত দিনের মধ্যে ব্যবহার করতে হবে তা উপরে লিখে রাখুন। সেই অনুযায়ীই খাবার পরিকল্পনা তৈরি করুন।

৩। সংরক্ষণ

ফ্রিজে হোক বা রান্নাঘরের ক্যাবিনেটে— খাবার যেখানেই রাখুন তাতে বাড়তি যত্ন নিন। দরকার হলে জেনে নিন কোন খাবার কী ভাবে রাখলে বেশি দিন ভাল থাকে। সেই ভাবেই সংরক্ষণ করুন খাবার।

৪। বাসি খাবার

আগের দিনের বেঁচে যাওয়া খাবার পরের দিনই ব্যবহার করে ফেলুন। বেশি দিন রেখে দিলে সেটি খাওয়ার ইচ্ছে চলে যাবে। আর তা নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও বাড়বে। তার বদলে ওই খাবার দিয়ে নতুন কিছু বানিয়ে খেয়ে ফেলুন।

৫। খোসা

এমনকি, সব্জির খোসা দিয়েও নানারকমের রান্না হতে পারে। সেই রকম কিছু বানিয়ে নিতে পারেন অথবা খোসা পচিয়ে বানিয়ে নিতে পারেন সার। যা গাছপালার টবে বা বাগানে পরে ব্যবহার করতে পারবেন।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement