লিপস্টিকের সঠিক রং নির্বাচনে হাসি হয়ে উঠতে পারে আরও সুন্দর। ছবি: সংগৃহীত।
কথায় আছে সুন্দর হাসির জয় সর্বত্র। জানেন কি, লিপস্টিকের সঠিক রং বেছে নিতে পারলে হাসি হয়ে উঠবে আরও আকর্ষনীয়। সুন্দর সাজের সঙ্গে মানানসই রঙের লিপস্টিক না হলে, সাজটাই অসম্পূর্ণ হয়ে যায়। আবার কোনও সময়ে খুব কম সাজ সজ্জাতেও লিপস্টিক আলাদা মাত্রা যোগ করতে পারে। ম্যাট থেকে গ্লস, হাল্কা, থেকে গাঢ়, ন্যুড শেডের লিপস্টিকে ঠোঁট হয়ে ওঠে আরও আকর্ষণীয়।
তবে শুধু ঠোঁট নয়, লিপস্টিকের সঠিক রং খুঁজে নিতে পারলে হাসিও হয়ে উঠতে পারে আরও সুন্দর। দাঁত দেখাতে পারে বেশ উজ্জ্বল।
লাল ও গাঢ় রং- লাল রং অনেকেরই পছন্দ। তবে, হাসিকে যদি আরও সুন্দর করে তুলতে হয়, দাঁতকে আরও উজ্জ্বল দেখাতে হয়, তা হলে গার্নেট, কারমাইন, স্ট্রবেরির মতো রং বেছে নেওয়া যেতে পারে। এই ধরনের রং একটু গাঢ়। এতে দাঁতের রং যদি উজ্জ্বল না হয়, তা হলেও উজ্জ্বল দেখাবে। যদি কারও দাঁত খুব সাদা না হয়, তা হলে কয়েকটি ন্যুড শেডের লিপস্টিক বাদ দেওয়াই ভাল।
হাল্কা গোলাপি-হাল্কা গোলাপি রঙের লিপস্টিকে মুখে ফুটে ওঠে কমনীয়তা। লিপস্টিকের রঙের জন্যই দাঁত মনে হয় বেশি সাদা। হাসিতে ফুটে ওঠে অন্য রকম মাধুর্য। ‘রোজ কোয়ার্টজ’, ‘কটন ক্যান্ডি’, ‘ব্লাশ ব্লসম’-এর মতো হাল্কা বা ন্যুড রঙের লিপস্টিকে হাসি হয়ে উঠতে পারে নজরকাড়া।
লিপস্টিকের কিছু রঙয়ে হাসি হবে নজরকাড়া। ছবি: সংগৃহীত।
প্লাম-বেগুনি ঘেঁষা কিছু রঙের লিপস্টিক ব্যবহারে দাঁত দেখাতে পারে আরও উজ্জ্বল। দাঁতের রং ও লিপস্টিকের রঙের বৈপরীত্যে এই ধরনের রঙের লিপস্টিকে হাসি হয়ে উঠতে পারে সকলের চোখে পড়ার মতো। রৌদ্রজ্জ্বল দিনে ত্বক যদি কিছুটা অনুজ্জ্বলও হয়ে যায়, প্লাম শেডের বিভিন্ন লিপস্টিকে সেই খুঁতও কিছুটা ঢাকা পড়ে যাবে।