হেমাকে সরিয়ে দিলে সব মামলা থেকে অব্যাহতি পাওয়া যাবে— স্ত্রীকে মারার পিছনে শিল্পী চিন্তন উপাধ্যায়ের মাথায় এই যুক্তিই কাজ করেছিল বলে আজ দাবি করল মুম্বই পুলিশ। গত কালই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ১ জানুয়ারি পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতে থাকতে হবে চিন্তনকে।
পুলিশের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে হেমার সঙ্গে বেশ কয়েকটি মামলা লড়তে লড়তে বিরক্ত হয়ে পড়েছিলেন চিন্তন। সে সব জটিলতা থেকে মুক্তি পেতে হেমাকে খুনের ছক কষেন তিনি। মূল অভিযুক্ত বিদ্যাধর রাজভর বিচ্ছেদ-মামলা সংক্রান্ত তথ্য দেওয়ার নামে ফোন করে নিজের গুদামে ডেকে পাঠিয়েছিল হেমাকে। পুলিশ বলছে, সেই ফোনটা করতে বিদ্যাধরকে নির্দেশ দিয়েছিলেন চিন্তনই। ১১ ডিসেম্বর সেখানেই হেমা এবং তাঁর আইনজীবী হরিশ ভামভানিকে খুন করা হয়।