স্কুলের পাশাপাশি একটি মাদ্রাসাতেও পড়াতেন জহিরুল ইসলাম। সেখান থেকে সরকারি অনুদানের টাকাও নিতেন। এমনই অভিযোগ তুলেছেন রামকৃষ্ণনগর এলাকার বাসিন্দারা। গত কাল রামকৃষ্ণনগরের ব্লক এলিমেন্টারি অফিসার খইরুল ইসলাম হাজারি শিক্ষক জহিরুলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি তদন্তের সুপারিশ করেছেন। একইসঙ্গে গড়েরবন্দ এম ভি স্কুল ও চৈতন্যনাথ পাবলিক হায়ার সেকেন্ডারি স্কুল থেকে বেতন নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে জহিরুলের বিরুদ্ধে। পাশাপাশি জানা যায়, রাতাবাড়ি এলাকার মরকোজুল উলুম রাতাবাড়ি সিনিয়র মাদ্রাসাতেও পড়াতেন তিনি। বদলে অসম সরকারের অনুদানের থেকে ২৬ হাজার ৫৫০ টাকাও নিয়েছিলেন।