K.P. Bakshi. scam

নোটবন্দির সময় বিপুল লেনদেনের অভিযোগ ফডণবীস আমলার বিরুদ্ধে

নোটবন্দির সময় বিপুল লেনদেনের অভিযোগ উঠল মহারাষ্ট্রের এক প্রাক্তন আমলার বিরুদ্ধে। কে পি বক্সী নামে এই আমলা ছিলেন রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

মুম্বই শেষ আপডেট: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ১৪:০৯
Share:

কে পি বক্সী। ফাইল চিত্র।

নোটবন্দির সময় বিপুল লেনদেনের অভিযোগ উঠল মহারাষ্ট্রের এক প্রাক্তন আমলার বিরুদ্ধে। কে পি বক্সী নামে এই আমলা ছিলেন রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব।

Advertisement

২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর নোটবন্দির সময় ফডণবীস সরকারের এই আমলার ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকে আড়াই কোটি টাকা পাঠানো হয়েছে। বলা হয়েছে এমনটাই। ওই অ্যাকাউন্টটি তাঁর প্যান কার্ড নম্বরের সঙ্গেই যুক্ত, কেন্দ্রীয় ভিজিল্যান্স কমিশনের তরফে বলা হয়েছে এমনটাই।

২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বরই অবসর নেন তিনি, অবসরের পর রাজ্যের জলসম্পদ নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। ভিজিল্যান্স কমিশন সূত্রের খবর, দেড় কোটি, ৬৫ লক্ষ ও ৪৫-৫০ লক্ষের কাছাকাছি লেনদেন হয়েছে তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে।

Advertisement

আরও পড়ুন: ‘হিন্দুস্তানকো রোনা চাহিয়ে’! পুলওয়ামা হামলার জঙ্গিদের বার্তা দিয়েছিল মাসুদ আজহার

মহারাষ্ট্রের মুখ্য সচিব এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘‘সরকার এই রিপোর্ট পেয়েছে। এই সংক্রান্ত ব্যাখ্যা আমাদের কাছে এলেই আমরা এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেব।’’ আয়কর ও দুর্নীতি দমন বিভাগ জানিয়েছে, এই বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। রাজ্যের স্বরাষ্ট্র বিভাগে ২০১৭ সাল থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে বেশ কিছু বেহিসেবী লেনদেনের অভিযোগ এসেছে। ২০১৬ সালের ১৯ মে, স্বরাষ্ট্র দফতরের উপসচিবকে গ্রেফতার করা হয়েছিল টাকার বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগে।

আরও পড়ুন: আমদানি শুল্ক বাড়িয়ে ২০০ শতাংশ, পাকিস্তান নিয়ে আরও কড়া ভারত​

এ বিষয়ে বক্সী বলেন, ঋণের অংশ ছিল ওই লেনদেন। তাঁর ছেলের সংস্থায় সেটি পাঠানো হয়েছিল। কিছু বন্ড কেনার জন্য তাঁর ছেলের টাকার প্রযোজন ছিল, নিজের অ্যাকাউন্ট থেকে তাঁর ছেলে সেই বন্ড কিনতে পারছিলেন না বলে, বক্সীর ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেছিলেন তাঁর ছেলে। সরকারকেও এ বিষয়ে জানিয়েছিলেন তিনি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement