সেই কুয়ো।
আরও পড়ুন- মে’র প্রথম সপ্তাহেই তীব্র তাপপ্রবাহ দেশ জুড়ে? শঙ্কা বিজ্ঞানীদের
সেই কুয়োর জলের পুরোটাই বিষিয়ে গিয়েছে বলে এখন চার কিলোমিটার দূরে গিয়ে কালিসিন্ধ নদী থেকে খাওয়ার জল নিয়ে আসতে হচ্ছে গ্রামের সবক’টি পরিবারকে। তা নিয়ে রীতিমতো উত্তেজনাও ছড়িয়েছে গোটা গ্রামে। যার পরিণতিতে জনাকয়েক অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা রুজু করেছে পুলিশ।
জেলার কালেক্টর ডিভি সিংহ অবশ্য জানিয়েছেন, ‘‘ওই কুয়োর বিষিয়ে যাওয়া জলের পুরোটাই পাম্প করে বের করে নেওয়া হয়েছে।কুয়ো পরিষ্কার করানো হয়েছে। এখন ওই কুয়োয় যে জল রয়েছে, তা পানের অযোগ্য নয়।’’