ফাইল চিত্র।
অক্টোবরে ডোকলামের প্রকৃতি অসহনীয় হবে। বরফ আর ছুরির মতো ঠান্ডা বাতাসে সেখানে তখন দাঁড়িয়ে থাকাই দুষ্কর।
কিন্তু তার আগে কূটনৈতিক পথে ভারত-চিন সমস্যার সমাধান না হলে সেখানে একই ভাবে দাঁড়িয়ে থাকবে দু’দেশের সেনা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে আজ এ কথা জানানো হয়েছে। তবে সেই সময় পিছনে পর্যাপ্ত রসদ, গোলাবারুদ এবং বাড়তি সেনা (যাতে কাউকেই এক টানা বেশিক্ষণ দাঁড়াতে না হয়) মজুত রাখা হবে।
সঙ্কটমোচনের জন্য কূটনৈতিক প্রক্রিয়া অবশ্য অব্যাহত থাকছে। ২৩ অগস্ট সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও)-এ অংশ নিতে কিরঘিজস্তান যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। সেপ্টেম্বরে প্রধানমন্ত্রীর চিন সফর ধার্য রয়েছে ব্রিকস সম্মেলন উপলক্ষে।
প্রতিরক্ষা সূত্রের বক্তব্য, লাদাখে চিনা অনুপ্রবেশের ঘটনায় শুধু পাথর ছোড়া নয়, রীতিমতো মুষ্টিযুদ্ধ হয়েছে। অদূর ভবিষ্যতে যে এমন ঘটনা আবার হবে না এমন কোনও নিশ্চয়তার আশ্বাস ভারতীয় সেনা পাচ্ছে না। পশ্চিমী সংবাদমাধ্যমের একাংশের মতেও, ভারত ও চিনের মধ্যে যে কোনও মুহূর্তে লড়াই হতে পারে। আজই ভারতকে ব্যঙ্গ করে চিনা সরকারি সংবাদ সংস্থা শিনহুয়া। ‘সেভেন সিনস অব ইন্ডিয়া’ নামে একটি ভিডিও ক্লিপ প্রকাশ করেছে।