National News

টুইটারে যোগীর সমালোচনা করায় এফআইআর, ক্ষমা চাইলেন শিরিষ

উত্তরপ্রদেশের নয়া মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনায় বিঁধেছিলেন বলি ফিল্মমেকার শিরিষ কুন্দর। তাঁকে ‘গুন্ডা’ বলে আঙুল তুলেছিলেন শিরিষ। রাতেই যোগীকে নিয়ে অপ্রীতিকর মন্তব্য করার অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

শেষ আপডেট: ২৫ মার্চ ২০১৭ ১৫:৩৭
Share:

উত্তরপ্রদেশের নয়া মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনায় বিঁধেছিলেন বলি ফিল্মমেকার শিরিষ কুন্দর। তাঁকে ‘গুন্ডা’ বলে আঙুল তুলেছিলেন শিরিষ। রাতেই যোগীকে নিয়ে অপ্রীতিকর মন্তব্য করার অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়। লখনউয়ের ঠাকুরদ্বারা ট্রাস্টের সচিব অমিতকুমার তিওয়ারি শিরিষের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। আর তারপরই সোশ্যাল মিডিয়াতে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন শিরিষ। তিনি লিখেছেন, ‘‘আমি নিঃশর্ত ক্ষমা চাইছি। আমি কারও আবেগ, অনুভূতিতে আঘাত দিতে চাইনি।’’

Advertisement

আরও পড়ুন, ‘যোগী মুখ্যমন্ত্রী হলে তো দাউদ সিবিআই ডিরেক্টর হতে পারে’

আদিত্যনাথ মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর লেখক চেতন ভগত টুইটারে লেখেন “যদি ক্লাসের সবচেয়ে দুষ্টু ছেলেটাকেও ক্লাস মনিটরের দায়িত্ব দেওয়া হয় সে কিন্তু সবচেয়ে ভাল ব্যবহার করে।” এর পর শিরিষ টুইট করেন “একজন গুন্ডাকে শাসনক্ষমতা দিলে সে দাঙ্গা থামাবে এটা আশা করা আর এক জন ধর্ষককে ধর্ষণের অনুমতি দিলে সে ধর্ষণ বন্ধ করবে দুটো একই ব্যাপার।” চেতনের নাম না করলেও এই টুইট চেতনের টুইটের প্রতিক্রিয়া বলেই মনে করছেন অনেকে। এখানেই থামেননি শিরিষ। লিখেছিলেন “একজন গুন্ডাকে মুখ্যমন্ত্রী করে দিলেই যদি সে ঠিক হয়ে যায় তা হলে তো দাউদ ইব্রাহিম সিবিআই ডিরেক্টর আর বিজয় মাল্যকে আরবিআই গভর্নর করা যেতে পারে।” শেষ পর্যন্ত অবশ্য নিজের দুটো টুইটই ডিলিট করে দিয়েছিলেন শিরিষ।

Advertisement

আদিত্যনাথ মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর লেখক চেতন ভগত টুইটারে লেখেন “যদি ক্লাসের সবচেয়ে দুষ্টু ছেলেটাকেও ক্লাস মনিটরের দায়িত্ব দেওয়া হয় সে কিন্তু সবচেয়ে ভাল ব্যবহার করে।” এর পর শিরিষ টুইট করেন “একজন গুন্ডাকে শাসনক্ষমতা দিলে সে দাঙ্গা থামাবে এটা আশা করা আর এক জন ধর্ষককে ধর্ষণের অনুমতি দিলে সে ধর্ষণ বন্ধ করবে দুটো একই ব্যাপার।” চেতনের নাম না করলেও এই টুইট চেতনের টুইটের প্রতিক্রিয়া বলেই মনে করছেন অনেকে। এখানেই থামেননি শিরিষ। লিখেছিলেন “একজন গুন্ডাকে মুখ্যমন্ত্রী করে দিলেই যদি সে ঠিক হয়ে যায় তা হলে তো দাউদ ইব্রাহিম সিবিআই ডিরেক্টর আর বিজয় মাল্যকে আরবিআই গভর্নর করা যেতে পারে।” শেষ পর্যন্ত অবশ্য নিজের দুটো টুইটই ডিলিট করে দিয়েছিলেন শিরিষ।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement