সাংবাদিক সম্মেলনে মমতা। ছবি: পিটিআই।
সাংবাদিক বৈঠক করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কী বললেন—
• সবাই আমরা এক সঙ্গে লড়াইটা লড়ব।
• আমরা কারও কাছে দেশপ্রেম শিখব না।
• গত ৪৮ ঘণ্টা ধরে এই প্রবণতাটা শুরু হয়েছে দেখছি।
• রাত ১২টা-১টা ভারতের জাতীয় পতাকা নিয়ে আরএসএস এবং বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কিছু লোক বেরোচ্ছে রাস্তায়। আতঙ্কটা তৈরি করছে।
• কেন ২০০৫ জন জওয়ানকে, ৭৮টা গাড়ির কনভয়কে একই সঙ্গে যেতে দেওয়া হল, যখন জঙ্গি হামলা বলে গোয়েন্দা রিপোর্টে ছিল?
• বেহালা, বনগাঁয়, শ্রীরামপুর এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে।’’
• কিছু লোক দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা করছে, তার মানে কী? মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্টে যা বলা হয়েছিল, তা ঠিক?
• ভোটের আগে ভারতজুড়ে দাঙ্গা লাগানো হতে পারে বলে যে আশঙ্কা ওই রিপোর্টে প্রকাশ করা হয়েছিল, তা কি ঠিক?
• প্ররোচনা দেওয়ার চেষ্টা করছে, আমরা যেন ওতে দমে না যাই।
• হামলার আগাম সতর্কতা তো ছিল, তাও কেন সতর্কতা অবলম্বন করা হল না কেন?
কতটা চেনেন দিদিকে? মমতা বন্দোপাধ্যায় কে নিয়ে প্রশ্নোত্তরে যোগ দিন
• সিআরপিএফের কাছ থেকে অনুরোধ করা হয়েছিল, জওয়ানদের এয়ারলিফ্ট করা হোক, কেন করা হল না? এত টাকা তো খরচ হয়।
• যারা এই হামলা করেছে, সরকার তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিক। কিন্তু এই সুযোগে বিজেপি-আরএসএস দাঙ্গা বাধানোর চেষ্টা করলে দেশ কিন্তু ক্ষমা করবে না।