প্রতীকী ছবি।
এক কালের শক্ত ঘাঁটি বাংলায় সিপিআইয়ের সাংগঠনিক প্রভাব এখন ক্ষয়িষ্ণু। রাজ্যে দলের সদস্যসংখ্যা কমে গিয়েছে চোখে পড়ার মতো, জাতীয় স্তরেও কমেছে প্রতিনিধিত্ব। এ বার সিপিআইয়ের নবগঠিত কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীতেও বাংলা থেকে নতুন কারও জায়গা হল না। দলের ১১ জনের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীতে বাঙালি মুখ বলতে আছেন শুধু পল্লব সেনগুপ্ত। যিনি আগেও ওই সম্পাদকমণ্ডলীতে ছিলেন। সিপিএমে কেন্দ্রীয় কমিটির তরফে কার্যনিবাহী স্তরে যেমন পলিটবুরো কাজ করে, সিপিআইয়ে সেই ভূমিকাই পালন করে কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলী। সাবেক এই কমিউনিস্ট পার্টিতে জাতীয় পরিষদ ও কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর মধ্যবর্তী স্তরে অবশ্য একটি জাতীয় কার্যনির্বাহী কমিটি আছে। বিজয়ওয়াড়ায় দলের ২৪তম পার্টি কংগ্রেস থেকে গঠিত ৩১ জনের জাতীয় কার্যনির্বাহী কমিটিতেও পল্লববাবু ছাড়া বাংলা থেকে আছেন শুধু দলের এ রাজ্যের সম্পাদক স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায়। আরএসএস-বিজেপির জুটির মোকাবিলায় সর্ব শক্তি নিয়োগ করা এবং বাম ঐক্যকে শক্তিশালী করাই তাঁদের লক্ষ্য বলে জানিয়ছেন সিপিআইয়ের সাধারণ সম্পাদক ডি রাজা।